অন্ধকার ঘনিয়ে এসেছে। কালো মেঘে ছেয়ে গেছে আসমান। সমূহ মসিবতের সঙ্কেত ধ্বনিত হচ্ছে চারিদিক। আতঙ্কিত মানুষের দল দিগ্বিদিক ছুটছে। যে যার মত গুছিয়ে নিচ্ছে সব, আসবাব, খাদ্য-খোরাকী, গবাদি পশু। দুর্যোগ যে এসে পড়লো মুহূর্তেই!
হঠাত একটা দমকা হাওয়া এলো। হাওয়ায় বেগে মুহূর্তে কেটে যেতে শুরু করলো মেঘ। আসমান তার অভিমান ভেঙে বুকে ধারণ করলো সূর্যকে। ঈশান কোণে উঁকি দিলো আশার আলো। আতঙ্কিত মানুষের মনে এখন প্রশান্তির বাতাস দোল খেলে যাচ্ছে। দিকে দিকে প্রচার হচ্ছে, ‘ভয় নেই। ভয় নেই ভাইয়েরা আমার।’
হৃদয়েও তো দুর্যোগ হানা দেয়। মেঘে ছেয়ে যায় মনের আকাশ। অস্থিরতা আর শঙ্কায় দিন পার হতে থাকে। একটা আওলা বাতাস এসে তাই মনকে নাড়িয়ে দিতে পারে। সরিয়ে দিতে পারে কালো মেঘের আস্তরণ, মিটিয়ে দিতে পারে দুর্যোগের সম্ভাবনা।
ড. হুসামুদ্দিন হামিদ মানব মনের শঙ্কা, অবিশ্বাস, অস্থিরতা, ভয়, সংশয় আর আতঙ্ককে বিশ্বাস আর ভরশার বাতাসে উড়িয়ে দিয়েছেন তাঁর ‘মেঘ কেটে যায়’ বইতে। আর সেই গল্প মায়ের ভাষায় আমাদের সামনে পরিবেশন করেছেন আব্দুল্লাহ মজুমদার।
মুসলিম মনের মেঘ কেটে যাক। পড়ুন সমকালীন প্রকাশনের বই ‘মেঘ কেটে যায়’।
There are no reviews yet.