এ সমাজের মানুষগুলো কেন যেন অন্যদেরকে ক্ষমা করতে চায় না। ক্ষমাগুলোকে যেন তারা শিকলে বন্দী করে রেখে দিয়েছে। সাথে নানাজনের নানা রঙের ফন্দি যোগ হয়েছে। কেউই শিকল ভাঙার সন্ধি গড়ে তুলছে না। কেউ কাউকে ক্ষমা করছে না।এভাবে চলতে থাকলে এই পাথুরে সমাজের ধ্বংস অনিবার্য। কাউকে না কাউকে শিকল ভাংতে হবে। কে আসবে? কে তার জীবন বাজী রেখে অপূর্ব ক্ষমার নজির স্থাপন করবে। সেই কাঙ্ক্ষিত সময়ই বা কখন আসবে?আলহামদুলিল্লাহ! সে সময় এসেছে। শিকলে বন্দী কাঙ্ক্ষিত সেই ক্ষমাকে ছিনিয়ে আনার সুযোগ এবার এসেছে। বন্দী শিকল থেকে নিজেকে মুক্ত করে নেওয়ার, অবরুদ্ধ সমাজকে আলোর পথ দেখাবার, বন্দী বলয় থেকে মানুষকে মুক্ত করে নিয়ে আসার প্রত্যয় নিয়ে আযান প্রকাশনীর এবারকার আয়োজন কালজয়ী নাটক “শিকলবন্দী ক্ষমা”।
There are no reviews yet.