You may be interested in…
-
মাক বায়ান
তাবিয়িদের চোখে দুনিয়া
রাতের বেলা আল্লাহ তাআলা আমাদের সবচেয়ে নিকটবর্তী আসমানে অবতরণ করেন। আমাদের ডাকতে থাকেন। তিনি বলতে থাকেন, ‘কেউ আছে কি মাগফিরাত কামনাকারী, আমি তাকে মাফ করব? কেউ কি আছে প্রার্থনাকারী, আমি তার ডাকে সাড়া দেবো? কেউ কি আছে দুআকারী, আমি তার দুআ কবুল করব?’ [মুসলিম : ১৬৫০]
তাঁর সে ডাকে কতজনই-বা সাড়া দেয়। আমরা তো সারাদিন দুনিয়ার জন্যে দৌড়াদৌড়ি করি, আর রাতের বেলা মরার মতো ঘুমাই। অথচ তাবিয়িরা আল্লাহর ভয়ে এতটাই ভীত থাকতেন যে, রাতের বেলা ঘুমোতে পারতেন না ঠিকমতো।
আমির ইবনু কায়েস রহিমাহুল্লাহ-কে তার মেয়ে একদিন জিজ্ঞেস করল, “কী ব্যাপার বাবা! আমি (রাতের বেলা) সবাইকে ঘুমোতে দেখি, কিন্তু আপনাকে কখনও ঘুমোতে দেখি না যে!”
তখন আমির ইবনু কায়েস জবাব দিলেন, “মেয়ে আমার! জাহান্নাম তো তোমার বাবাকে ঘুমোতে দেয় না।” [তাবিয়িদের চোখে দুনিয়া, হাদীস : ০১]SKU: n/a -
সমর্পণ-সন্দীপন
রবের আশ্রয়ে
তুলা রাশি কোনো লোককে দিয়ে বাটি-চালান দেওয়ার দৃশ্য; ঘরবন্দি, শরীরবন্দির নাম দিয়ে শিরকি তাবিজের ব্যবহার; কুরআন-হাদীসে বর্ণিত দুআগুলো বাদ দিয়ে শিরক-কুফর-মিশ্রিত মন্ত্র দ্বারা ঝারফুঁক—এগুলো এখনও গ্রামে বেশ প্রচলিত। গাঁয়ের লোকেরা অসুস্থ হলেই দৌড়ে যায় ভণ্ড কবিরাজদের কাছে। আর কবিরাজরা দুষ্ট জিন কিংবা শয়তানের সহযোগিতা নিয়ে বিভ্রান্ত করে সরলপ্রাণ মানুষদের। অনেক সময় মোটা অঙ্কের টাকাও হাতিয়ে নেয় আশু-বিপদের ভয় দেখিয়ে। কিন্তু দিনশেষে ওদের চেষ্টা-তদবিরের মাধ্যমে রোগ-ব্যাধি আর সারে না। আল্লাহ তাআলা কুরআন নামক এক বিশেষ নিয়ামাত এই উম্মাহকে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “আর আমি কুরআন নাজিল করেছি, যা মুমিনদের জন্য শিফা ও রহমত।” [সূরা বানী ইসরাঈল, ৮২] আমরা যদি কুরআনকে আর কুরআনের ব্যাখা হাদীসকে আঁকড়ে ধরতাম, তবে হয়তো কোনো কবিরাজ, জাদুকর কিংবা ফকিরদের কাছে দৌড়তে হতো না দৈনন্দিন সমস্যাগুলো নিয়ে। গলায় বাঁধতে হতো না কুফুরি-কালামের তাবিজ, কোমরে ঝুলত না রঙিন পৈতা, বাজুতে থাকত না কড়ি কিংবা শেকড়বাকড়। কুরআন-সুন্নাহ’য় বর্ণিত দুআ-দরুদের মাধ্যমেই জিন, জাদু, বদনজর, ওয়াসওয়াসা ও বিভিন্ন রোগবালাই থেকে বাঁচাতে পারতাম নিজেদের। আশার কথা হলো, ইদানীং অনেকেই সচেতন হয়েছেন বা হচ্ছেন। শিরক-কুফর-যুক্ত তাবিজ-তুমার-মাদুলির বদলে কুরআন-সুন্নাহ’য় বর্ণিত দুআ, যিকর ও চিকিৎসা-পদ্ধতির শরণাপন্ন হচ্ছেন। মন্ত্র দিয়ে ঝাড়ফুঁক করানোর বদলে সুন্নাহ-নির্দেশিত পন্থায় ঝাড়ফুঁক করাচ্ছেন। আলহামদুলিল্লাহ, তাদের জন্যেই হাফিয আল-মুনাদি লিখেছেন “রবের আশ্রয়ে”। বইটিতে মানুষের বানানো কোনো মন্ত্র কিংবা শিরকি-পদ্ধতি স্থান পায়নি। নিরেট কুরআন-সুন্নাহ’র নির্যাস থেকে জিন-জাদু-বদনজর ও রুকইয়ার পদ্ধতি বাতলে দিয়েছেন লেখক। ইন শা আল্লাহ বইটি আমাদের জন্য উল্লেখযোগ্য পথনির্দেশক হিসেবে কাজ করবে। . লেখক : হাফিজ আল মুনাদি পৃষ্ঠা : 200 পেপার : ৮০গ্রাম (অফসেট) বাঁধাই : পেপারব্যাক প্রকাশনী- সমর্পণ প্রকাশন
বইয়ের নাম- রবের আশ্রয়ে লেখক- হাফিজ আল মুনাদি সম্পাদনা- সমর্পণ টিম প্রকাশনী- সমর্পণ প্রকাশন মোট পৃষ্ঠা : ২০০ বইয়ের ধরণ- কুরআন ও সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসা (রুকইয়্যাহ)
SKU: n/a -
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ., লেখক, প্রকাশন, আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
কিয়ামুল লাইল ও তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা : একটি হাদীসতাত্ত্বিক পর্যালোচনা
-26%ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ., লেখক, প্রকাশন, আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্সকিয়ামুল লাইল ও তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা : একটি হাদীসতাত্ত্বিক পর্যালোচনা
কিয়ামুল লাইল ও তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা : একটি হাদীসতাত্ত্বিক পর্যালোচনা
— ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.
অনুবাদ : শাইখ ইমদাদুল হক
প্রচ্ছদ : আবুল ফাতাহ মুন্না
পৃষ্ঠা : ৯৬
মুদ্রিত মূল্য : ৭০ টাকা।
আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স।SKU: n/a -
মাক বায়ান
সীরাতুন নবি ৪
কেউ যদি আল্লাহকে ভালোবাসতে চায়, আল্লাহর দয়া পেতে চায়, পরকালীন সাফল্য অর্জন করতে চায়—তাকে অবশ্যই নবি মুহাম্মাদ স.-এর আদর্শ আঁকড়ে ধরতে হবে। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেন, “(হে মুহাম্মাদ!) তুমি বলে দাও, ‘যদি তোমরা যথার্থই আল্লাহকে ভালোবাসো, তা হলে আমার অনুসরণ করো, আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের গোনাহ মাফ করে দেবেন।’” [সূরা আ ল ইমরান : ৩১]
.
কাজেই আল্লাহকে পেতে হলে, অবশ্যই নবিজিকে মেনে চলতে হবে। তাঁর রেখে-যাওয়া সুন্নাহর অনুসরণ করতে হবে। তাঁর আদর্শ বাস্তবায়ন করতে হবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে। তবেই কেবল ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন নাজাত পাওয়া সম্ভব হবে।
.
বিভিন্ন পরিস্থিতিতে নবিজি কী ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, কোন কোন দিক-নির্দেশনা রেখে গেছেন আমাদের জন্যে ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত ধারণা রাখতে হবে প্রতিটি মুসলিমকে। আর এই বিষয়ে জানার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হচ্ছে “সীরাত”। তাই এমন একটি বিশুদ্ধ সীরাত-গ্রন্থ আমাদের সামনে থাকা জরুরি, যেখানে কোনো ঐতিহাসিক বর্ণনা বা দুর্বল হাদীস থাকবে না। বরং স্বয়ং নবিজির জবানের মাধ্যমে ও তাঁর সাহাবিদের জবানের আলোকে নবিজির জীবনী বর্ণিত হবে। যেটাকে মুসলিমরা দলিল হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে নির্দ্বিধায়। তবে হাদীসের বিপুল ভাণ্ডার থেকে অনুসন্ধান চালিয়ে—বিশুদ্ধ হাদীসগুলো নবিজির জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সময়ের ক্রমধারা অনুসারে সাজানোটা অত্যন্ত কষ্টসাধ্য কাজ।
.
আল-হামদু লিল্লাহ, সেই কষ্টসাধ্য কাজটিই সম্পন্ন করেছেন আরব-বিশ্বের বিখ্যাত হাদীসবিশারদ শাইখ ইবরাহীম আলি রহ.। তিনি “সহীহুস সীরাতিন নাবাবিয়্যাহ” নামে বিশুদ্ধ হাদীসের বর্ণনার আলোকে নবিজির সীরাত লিখেছেন। যেখানে কোনো দুর্বল হাদীস কিংবা ঐতিহাসিকদের দেওয়া বর্ণনা স্থান দেননি। না, এটি কেবল আমাদের দাবি নয়। বরং সামসময়িক বিখ্যাত মুহাদ্দিসরাও এ কথার স্বীকৃতি দিয়েছেন। শাইখ ড. উমার সুলাইমান আশকার এ সীরাত-গ্রন্থ সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন, “নবি স.-এর সীরাত-বিষয়ক বর্ণনার বিক্ষিপ্ত ও বিপুল পরিমাণ তথ্যকে এই গবেষক তাঁর এই গ্রন্থে একত্র করতে সক্ষম হয়েছেন। এসব বর্ণনাকে সুবিন্যস্ত বিষয়াবলীতে বিভক্ত করে, এদের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক স্থাপনের ক্ষেত্রেও তিনি সমানভাবে সফল। এই গ্রন্থের সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হলো—এখানে কেবল বিশুদ্ধ বর্ণনাকে স্থান দেওয়া হয়েছে। এ গ্রন্থকে দুর্বল ও জাল হাদীস থেকে দূরে রাখা হয়েছে।” [সীরাতুন নবি : ১/১৮]
.
জর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের হাদীস বিভাগের সাবেক অধ্যাপক শাইখ ড. হুম্মাম আবদুর রহীম এই সীরাত সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেছেন, “অনেক বছরের অক্লান্ত চেষ্টা, সাধনা ও অধ্যবসায়ের পর (হাদীস-ভিত্তিক সীরাত রচনার) এ প্রচেষ্টা সফল হলো। (এ গ্রন্থে) লেখক সীরাতের বিচিত্র তথ্যাবলি জমা করার পাশাপাশি, বিপুল-সংখক হাদীসের মানগত অবস্থান উল্লেখ করেছেন এবং দুর্বোধ্য শব্দগুলোর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। এ কথা বলতে পারি, মুহাদ্দিসদের দৃষ্টিকোণ থেকে সীরাত লেখার ক্ষেত্রে এ গ্রন্থটি অচিরেই অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচনাকর্মের মর্যাদা লাভ করবে।” [সীরাতুন নবি : ১/২২]
.
শাইখ ইবরাহীম আলি’র এ কিতাবটি আজও আরবের মুহাদ্দিসদের নিকট রেফারেন্স-বুক হিসেবে সমাদৃত। কিতাবটি পাঠের মাধ্যমে প্রিয় নবি স.-এর জীবনে ঘটে-যাওয়া ঘটনাগুলোর এক নিখাঁদ চিত্র আমাদের সামনে ফুটে উঠবে, যার মধ্যে থাকবে না কোনও সন্দেহ-সংশয়। রাসূল স.-এর নির্ভুল জীবনী জানার মাধ্যমে তাঁর সঙ্গে আমাদের ভালোবাসা আরও সুদৃঢ় হবে।
.
বই : সীরাতুন নবি (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
লেখক : শাইখ ইবরাহীম আলি (রহিমাহুল্লাহ)
অনুবাদক : শাইখ জিয়াউর রহমান মুন্সীSKU: n/a -
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ., আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
সালাতুল ঈদের অতিরিক্ত তাকবীর
সালাতুল ঈদের অতিরিক্ত তাকবীর
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ.
আমার জ্ঞানের পরিধি খুবই সীমিত। কিন্তু পেশাগত কারণে আমি যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ে “হাদীস” বিভাগে শিক্ষকতা করি এবং সমাজের অনেকে আমাকে “আলিম” বলে মনে করেন, সেহেতু আমার ছাত্ররা এবং সমাজের বিভিন্ন স্তরের দ্বীনদার মুসলিম বিভিন্ন সময়ে সালাতুল ঈদের তাকবীরের বিষয়ে আমাকে বারংবার প্রশ্ন করেছেন। কেউ প্রশ্ন করেছেন: আপনারা সালাতুল ঈদের ৬ তাকবীর কোথায় পেয়েছেন?…..বিস্তারিত জানতে বইটি পড়ুন
SKU: n/a -
-
-
সমর্পণ-সন্দীপন
সিসাঢালা প্রাচীর
মুসলিম উম্মাহ হলো একটি দেহের মতো। আফ্রিকার অধিবাসী কোনো মুসলিম যদি সাহায্যের জন্যে হাত বাড়ায়, তবে ভারতবর্ষে বসেও একজন মুসলিম সে আহ্বানে সাড়া দেয়। আটলান্টিকের এক অজানা স্থান থেকেও যদি কোনো মুমিনের আর্তচিৎকার ভেসে আসে, তবে পুরো মুসলিমজাতি তাতে পেরেশান হয়ে যায়। যেমনিভাবে একজন মুসলিম রমণীর জন্যে সতেরো হাজার সাদা-কালো ঘোড়া নিয়ে ছুটে গিয়েছিলেন খলিফা মু’তাসিম, তেমনিভাবে ওই মুসলিমকে সাহায্য করার জন্য ছুটে যায় তারা। এটাই ইসলামি ভ্রাতৃত্ববোধ। এটাই ঈমানি দায়িত্ব। এভাবেই মুমিনরা একতাবদ্ধ হয়ে গড়ে তোলে সিসাঢালা প্রাচীর। যে প্রাচীর কখনও পরাভূত হয় না। ক্ষয়ে যায় না। শত্রুর প্রবল আঘাতেও এ প্রাচীর গুঁড়িয়ে যায় না। ঠায় দাঁড়িয়ে থাকে মাথা উঁচু করে। বই : সিসাঢালা প্রাচীর লেখক : ইমাম ইবনু আবিদ দুনইয়া (রহিমাহুল্লাহ) অনুবাদক : মুনীরুল ইসলাম ইবনু জাকির বইয়ের নাম- সিসাঢালা প্রচীর লেখক- ইমাম ইবনু আবিদ দুনইয়া (রাহিমাহুল্লাহ) অনুবাদ- মুনীরুল ইসলাম ইবনু জাকির প্রকাশনী- সমর্পণ প্রকাশন
মোট পৃষ্ঠা : 80
বইয়ের ধরণ- আত্মউন্নয়ন, মোটিভেশনালSKU: n/a -
আরিফ আজাদ, সমকালীন
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ২
সাজিদের কথা শুনে ফিক করে হেসে ফেললো রাজিব। সম্ভবত চেহারার উপমাটা শুনে সে খুব মজা পেয়েছে। হেসে ফেললাম আমিও। হাসাহাসির পর্ব শেষে সাজিদ আবারও সমুদ্র বিলাসে ডুব দিলো। সাঁ সাঁ করে বাতাস বইছে সাগরের বুকে। জাহাজের দোলুনি খেতে খেতে আমরা ছুটে চলছি। অন্ধকার রাত। এই তল্লাটে কেবল আকাশ আর সাগরের মিতালী।
অনেকক্ষণ পরে রাজিব আবারও প্রশ্ন করে বসলো সাজিদকে। বললো, ‘তোমার নাকি সমুদ্র খুব পছন্দের?’
-‘হুম’।
-‘কেনো?’
-‘সমুদ্রে একটা বিস্ময় আছে’।
-‘কিরকম বিস্ময়?’
-‘সমুদ্র একইসাথে সুন্দর এবং ভয়ঙ্কর’।
-‘যেমন?’
-‘সমুদ্রের এই যে বিশালতা, উপচে পড়া ঢেউ, তার বুকে সূর্যের হারিয়ে যাওয়া, নীল জলরাশির উন্মত্ততা, এগুলো হলো সমুদ্রের অপার রহস্য আর সৌন্দর্য। আবার, এই সমুদ্র যখন উন্মাতাল হয়ে হয়ে উঠে, সে হয়ে উঠে বিধ্বংসী আর ভয়ঙ্কর। যে জলরাশির মাধ্যমে জীবন সঞ্চারিত হয়, সেই জলরাশিই হয়ে উঠে জীবন হরণের কারণ। খুব অদ্ভুত না?’সাজিদের কথা শুনে রাজিব বেশ অবাক হলো বলে মনে হলো। মাথা নেড়ে সাঁয় দিয়ে বললো, ‘আসলেই অদ্ভুত!’
সমুদ্র নিয়ে যে সাজিদ এতো দার্শনিকসুলভ চিন্তাভাবনা করতে পারে তা আমি জানতাম না। অবশ্য, ওর যতো দার্শনিকতা সব পেটের মধ্যেই জমিয়ে রাখে। প্রসঙ্গ এসে পড়লেই সেগুলো বের হয়ে আসে।ইন শা আল্লাহ, ‘প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-০২’।
SKU: n/a
Cart totals
Subtotal | ₹8,840.00 |
---|---|
Shipping |
Shipping to West Bengal. |
Total | ₹9,690.00 |