You may be interested in…
-
-
পথিক প্রকাশন
কিতাবুল ফিতান ১ম খন্ড
সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব রহিমাহুল্লাহ থেকে বর্ণিত—তিনি বলেন, শামদেশে ব্যাপক ফিতনা দেখা দিবে। যখনই উক্ত দেশের কোনো প্রান্তের ফিতনা একটু শান্ত হবে, তখনই অন্য প্রান্তে উত্তপ্ত হয়ে উঠবে। এভাবে চলতে থাকবে, যা কখনো স্থিতিশীল হবে না, একপর্যায়ে একজন ঘোষক আসমান থেকে ঘোষণা করবে, হে লোকসকল! নিঃসন্দেহে অমুক হচ্ছে (ইমাম মাহদি) তোমাদের আমির।
নোট: এই হাদিসটির সত্যতা ইতিমধ্যেই আমরা দেখতে পাচ্ছি। বর্তমানে সিরিয়ার যুদ্ধবিগ্রহ আস্তে আস্তে বর্তমান পৃথিবির সকল সুপার পাওয়ারদের গ্রাস করে ফেলছে। খুব শীঘ্রই আমরা এসব সুপার পাওয়ারদের পতন দেখতে পাবো ইনশা আল্লাহ। আর সিরিয়ার এই ফিতনা চলবে ১২ থেকে ১৮ বছর, ইতিমধ্যেই আমরা ৯ বছর অতিবাহিত করে ফেলেছি। তাই বর্তমান জালেম সুপার পাওয়ারদের পতন ও মুসলমানদের সুদিন খুব বেশি দূরে নয় ইনশা আল্লাহ। তবে তার আগে মুসলমানদের সন্তান প্রসব বেদনার মত অনেক দুর্যোগ অতিবাহিত করতে হবে।
[কিতাবুল ফিতান : ৬৭৩]
[মুজামুত তাবরানি : ৪৬৬৬; মাকতু, যয়িফ]SKU: n/a -
সমর্পণ-সন্দীপন
বাতায়ন
রাজা প্রশ্ন করলেন, “ডাক্তারের সংখ্যা বেশি, নাকি রোগীর সংখ্যা বেশি?” সভাসদেরা জবাব দিলেন রোগীর সংখ্যা বেশি। শুধু গোপাল ভাঁড় বলল ডাক্তারের সংখ্যা বেশি। এটা প্রমাণ করতে পরদিন সে অসুস্থ হওয়ার ভান করে রাজদরবারে এলো। রোগের ধরন শোনার পর রাজা-উজির-মন্ত্রী সকলেই নিজ নিজ মতামত দিতে লাগলেন। কেউ বলে এটা খাও, কেউ বলে ওটা মাখো। প্রমাণ হয়ে গেল যে, ডাক্তারের সংখ্যাই বেশি। মানুষ আসলে নিজের মতামত জানাতে পছন্দ করে৷ পত্র-পত্রিকার সীমিত পরিসরে সবার মত ছাপা হয় না। তাই অনেকেই বেছে নেয় ব্লগ। হয়ে ওঠে ব্লগার। কিন্তু ব্লগ মানেই কি শুধু নাস্তিকদের আখড়া? এখানে কি শুধুই ধর্ম নিয়ে গালাগালি চলে? উত্তর হচ্ছে “না।” পরিবার, সমাজ, দেশ, রাজনীতি, বিজ্ঞান, সাহিত্য সহ জীবনের প্রায় সকল দিক নিয়েই ব্লগে লেখা হয়। আবার জীবনের এই দিকগুলো নিয়ে ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকেও লেখালেখি করেন অনেকে৷ এমনই কিছু লেখককে একত্র করার একটি প্ল্যাটফর্ম হলো বাংলা ইসলামি ব্লগ “মুসলিম মিডিয়া”। মুসলিম মিডিয়া হতে চায় আমাদের মনের ঘরের একটি জানালা, যার মধ্য দিয়ে ইসলামের আলো এসে পড়বে ঘরটির দেয়ালে, মেঝেতে। সেখান থেকে নির্বাচিত কিছু আলোকরশ্মিকে মলাটবদ্ধ তৈরি হচ্ছে মুসলিম মিডিয়ার প্রথম বই “বাতায়ন”। বই : বাতায়ন লেখক : মুসলিম মিডিয়া ব্লগ সম্পাদনা : ড. আবু বকর মুহাম্মাদ জাকারিয়া পৃষ্ঠা : ২১৬
SKU: n/a -
মাক আসলাফ
শয়তানের চক্রান্ত
একসময় অসহায় লাগত সালাফদের বই না পড়তে পেরে। লেকচারে সালাফদের নাম শুনতাম তখন তাদের প্রতি ভালোবাসা বেড়ে যেত। তাদের সংস্পর্শে যেতে ইচ্ছে করত, এ যুগে তাদের সাথে থাকার মানে তাদের বইয়ের সোহবত এ থাকা। দীর্ঘদিন তাদের বইয়ে মনোমুগ্ধকর অনুবাদের খরা গিয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ এখন অনেকে ই তাদের নিয়ে কাজ করছে।
Maktabatul Aslaf তাদের একটি যারা সালাফদের নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের নতুন বই ইমাম ইবনু আবিদ দুনইয়া রহিমাহুল্লাহ এর “মাকায়িদুশ শাইতান ও যাম্মুল মালাহি” গ্রন্থদ্বয়ের অনুবাদ “শয়তানের চক্রান্ত” এসেছে।
সালাফদের বই নিয়ে বেশি কিছু বলার থাকে না, শুধু বলতে হয় “পড়ুন, আমল করুন, বলুন”।
বইটি কি নিয়ে!
আমাদের নিয়ে শয়তানের বিভিন্ন চিন্তা-চেতনার গোমড় এখানে ফাস করে দেওয়া হয়েছে। তাই এই পরিস্থিতিতে বলা যায় প্রশ্ন ই নয় সঠিক উত্তর ও আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাই পাঠকের উচিত হবে তা আমল করা।
বইয়ের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশের মধ্যে অন্যতম হল আমরা এমন সব কাজ এখনো করে থাকি যা শয়তানকে খুশি করে এবং তা আপনাকে সত্য থেকে পদস্খলিত করার ফাদের একটি।
যেমন – গান, লুডু খেলা, দাবা খেলা, জুয়া খেলা, গুটি খেলা, বাজিধরা ইত্যাদি নিয়ে সহিহ রেফারেন্সে সতর্ক করা হয়েছে।
এছাড়া সমকামিতা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এবং তার ভয়াবহতা সহিহ সূত্রে আলোকপাত করা হয়েছে।
বইয়ের বিশেষত্ব হল আপনাকে শুধু শুয়তানের চক্তান্তের কথা ই বলা হয় নি তা থেকে বেচে থাকার পথ ও বলে দেওয়া হয়েছে।
আপনার দায়িত্ব বই সংগ্রহ করে পড়া, আমল করা এবং অন্যকে সতর্ক করা।
SKU: n/a -
মাক আসলাফ
সালাফের দরবারবিমুখতা
সালাফের দরবারবিমুখতা
আমাদের সত্যনিষ্ঠ মহান মনীষীরা রাজা-বাদশাদের কাছ থেকে সর্বাবস্থায় সর্বোচ্চ দূরত্ব অবলম্বন করতেন। বৈষয়িক জগতের আবিলতা ও অশুচিতায় জড়িয়ে যাওয়ার ভয়ে কীভাবে তারা শাসকগোষ্ঠীর দর্শন, তাদের দরবারে গমনাগমন থেকে নিজে বিরত থাকতেন এবং অন্যদেরকে বিরত থাকতে কড়া তাগিদ দিতেন, কখনো শাসকের সামনে উপস্থিত হয়ে গেলে কীভাবে তাদের অগ্নিঝরা উচ্চকণ্ঠে নিনাদিত হতো সত্যের আপোসহীন দাবি, মজলুমের মোকাদ্দমা, শাসকের বিভিন্ন অন্যায়, অনাচার ও অবিচারের কঠোর প্রতিবাদ—এসব জীবন্ত গল্প ও তাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা-নিংড়ানো মুক্তোসদৃশ উপদেশমালায় সমৃদ্ধ হয়েছে এই গ্রন্থ।
গ্রন্থটি হিজরী তৃতীয় শতাব্দী—মানে, আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর আগে লেখা। অথচ আজও তা কত প্রাসঙ্গিক, পাঠক বইটি হাতে নিলেই তা টের পাবেন!
বরং দরবারময় বর্তমানের চেয়ে কোনো যুগে মনে হয় এটা এত প্রাসঙ্গিক ছিল না। আলেম ও ইসলামপন্থীদের জবুথবু অসহায়ত্ব, প্রশাসনের সঙ্গে দৃষ্টিকটু পর্যায়ে মাখামাখি, ন্যায্য ও অন্যায্য বিভিন্ন অজুহাতে শাসকের দরবারে গমন, তাদের অন্তরঙ্গ সান্নিধ্য ও কৃপাদৃষ্টি লাভের প্রাণান্তকর প্রয়াস—সর্বোপরি গণমানুষের প্রতি শাসকের নির্লজ্জ জুলুমবাজি, মুসলমানদের প্রতি নানাবিধ উৎপীড়ন ও অন্যায় আচরণের সামনেও মুখ বুজে নীরব দর্শক হয়ে থাকার লাঞ্ছনাকর দৃশ্য সর্বত্রই বিরাজমান।
এটা দীন ও উম্মাহর সঙ্গে বিশ্বাসঘাকতা। ঈমান ও বিবেকের সঙ্গে প্রতারণা। মহান সালাফের সালেহীনের প্রতি বে-ওফাদারি। আলেমদের ইতিহাস ও মর্যাদার সঙ্গে নেহায়েত অশিষ্টাচারসুলভ ও বেমানান।
সালাফে সালেহীন কীভাবে শাসকের দরবার থেকে বাঁচার প্রাণপণ চেষ্টা করতেন আর তাদের অনুসারী হওয়ার দাবিদার আমরা আজ কীভাবে শাসকের কৃপাদৃষ্টি লাভের কুপ্রতিযোগিতায় লিপ্ত, সেই ফারাক তুলে ধরা হয়েছে বইটিতে।
লেখক—ইমাম আবু বকর মাররুযি রহ. (মৃত্যু: ২৭৫ হি.)
অনুবাদ, সংযোজন ও সম্পাদনা—শাইখ মীযান হারুন
পৃষ্ঠা সংখ্যা—১১২SKU: n/a -
মাক বায়ান
তাবিয়িদের চোখে দুনিয়া
রাতের বেলা আল্লাহ তাআলা আমাদের সবচেয়ে নিকটবর্তী আসমানে অবতরণ করেন। আমাদের ডাকতে থাকেন। তিনি বলতে থাকেন, ‘কেউ আছে কি মাগফিরাত কামনাকারী, আমি তাকে মাফ করব? কেউ কি আছে প্রার্থনাকারী, আমি তার ডাকে সাড়া দেবো? কেউ কি আছে দুআকারী, আমি তার দুআ কবুল করব?’ [মুসলিম : ১৬৫০]
তাঁর সে ডাকে কতজনই-বা সাড়া দেয়। আমরা তো সারাদিন দুনিয়ার জন্যে দৌড়াদৌড়ি করি, আর রাতের বেলা মরার মতো ঘুমাই। অথচ তাবিয়িরা আল্লাহর ভয়ে এতটাই ভীত থাকতেন যে, রাতের বেলা ঘুমোতে পারতেন না ঠিকমতো।
আমির ইবনু কায়েস রহিমাহুল্লাহ-কে তার মেয়ে একদিন জিজ্ঞেস করল, “কী ব্যাপার বাবা! আমি (রাতের বেলা) সবাইকে ঘুমোতে দেখি, কিন্তু আপনাকে কখনও ঘুমোতে দেখি না যে!”
তখন আমির ইবনু কায়েস জবাব দিলেন, “মেয়ে আমার! জাহান্নাম তো তোমার বাবাকে ঘুমোতে দেয় না।” [তাবিয়িদের চোখে দুনিয়া, হাদীস : ০১]SKU: n/a -
মিনারাহ পাবলিকেশন্স
বিয়ে করিয়ে দিন
“দয়া করে ঘুম থেকে জেগে উঠুন। আপনার বাচ্চা আর বাচ্চাদের সামনে ধেয়ে আসা ভয়াবহ বিপদকে উপলব্ধি করুন। এই বিপদাসন্ন সময়ে আপনাদের চাইতে শক্ত হাত তারা আর কোথাও পাবেনা, পেতে পারে না। বিশ্বাস করুন, এই চোরাবালি থেকে তাদের উদ্ধারের জন্যে আজ আপনাদেরকেই দরকার, ভীষণভাবে দরকার।”
বইঃ বিয়ে করিয়ে দিন লেখকঃ Hossain Shakil প্রকাশনীঃ মিনারাহ পাবলিকেশন্স
পৃষ্ঠাঃ ৬৪
কাভারঃ পেপারব্যাক
নির্ধারিত মূল্যঃ ৬০ (ষাট) টাকা মাত্রSKU: n/a
Cart totals
Subtotal | ₹10,554.00 |
---|---|
Shipping |
Shipping to West Bengal. |
Total | ₹11,124.00 |