শত শত পিক্সেল ক্ষমতাসম্পন্ন এই চোখ কে দিয়েছে ? কার অনুগ্রহে ধমনিতে রক্ত চলাচল করছে ? পৃথিবীকে আলোকিত করার জন্যে সূর্যের ব্যবস্থা কে করেছে ? উত্তর একটাই তিনি হলেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লা।
এগুলো তো না চাইতেই দিয়েছেন তিনি। তাই আমাদের এটা উপলব্ধি করা জরুরি যে, আমাদের জীবনের যত সমস্যা, সব তিনিই সমাধান করতে পারেন। তাই চাইতে হবে তাঁর কাছে।
এখন স্বভাবতই প্রশ্ন আসবে, কীভাবে আমরা আল্লাহকে ডাকব ? কোন সময়ে ডাকব তাঁকে ? কীভাবে ডাকলে পরে তিনি আমাদের ডাকে সাড়া দেবেন ? কোনো বিশেষ মুহূর্ত আছে কি, যখন চাইলে তিনি বান্দার চাওয়াগুলো ফিরিয়ে দেন না ?
আল্লাহর কাছে কীভাবে চাইব, কখন চাইব, কী চাইব—এগুলো আমরা অনেকেই জানি না। জানার সময় পাই না। তাদের জন্যেই “মাকতাবাতুল বায়ান” নিয়ে এসেছে ড. সাঈদ কাহ্তানি রহিমাহুল্লাহ কর্তৃক রচিত “আয-যিকর ওয়াদ দুআ ওয়াল ইলাজ বির রুকা” কিতাবটির বাংলা অনুবাদ। বিষয়বস্তুর সাথে মিল রেখে যার নাম দেওয়া হয়েছে “বান্দার ডাকে আল্লাহর সাড়া”। কিতাবটি পাঠের মাধ্যমে আমরা জানতে পারব কীভাবে আল্লাহকে ডাকতে হবে, কখন ডাকতে হবে, কোন সময়ে ডাকলে পরে তিনি দুআ কবুল করবেন ইত্যাদি বিষয়। পাশাপাশি নবিজির দেখানো পথে নিজেদের শারীরিক ও মানসিক সমস্যার সমাধান করতে পারব ঘরে বসেই।
Md Inzamamul Haque –
দোয়া হল ইবাদতের মূল। মানবজীবনে দুয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। কিন্তু আমরা দোয়া করার সঠিক পদ্ধতি না জানার কারণে আমাদের দোয়া গুলো কবুল হয় না ফলে আমরা শয়তানের প্ররোচনায় হতাশ হয়ে দোয়া করা ছেড়ে দেই ও আল্লাহর প্রতি নিরাশ হয়ে যাই।
‘বান্দার ডাকে আল্লাহর সাড়া’ বইটি হলো বিশ্ব বিখ্যাত দোয়ার বই ‘হিসনুল মুসলিম’ বই এর পূর্ণাঙ্গ রূপ।
কি কি জানতে পারবেন:-
1) দোয়া কবুল না হওয়ার কারণসমূহ।
2) দোয়া কবুলের শর্ত।
3) কোন কোন সময় দোয়া কবুলের সম্ভাবনা প্রচুর বেড়ে যায়।
4) কুরআন ও হাদিস থেকে সুন্নাহ সম্মত দোয়া।
5) সঠিক ভাবে দোয়া করার নিয়ম।
6) কাদের কাদের দোয়া কবুল হয়।
7) মানুষের জীবনে দুয়ার গুরুত্ব।
8) সুন্নাহ সম্মত ভাবে রুকাইয়া বা ঝাড়ফুঁক করার নিয়ম।
9) কুরআন হাদীসে বর্ণিত জিকির সমুহ।
Md Inzamamul Haque –