Dark Light

Pure Honey – ( খাঁটি মধু )

Availability:

5 in stock (can be backordered)


খাঁটি চাক ভাঙা মধু।

250.00650.00

Compare

মিক্সড ফুলের মধুমধুর ব্যবহার:
মিষ্টি স্বাদের জন্য বিভিন্ন খাবারের সাথে ব্যবহার করা হয়। সকালের নাশতা ও হালকা খাবারে মধু খাওয়া যায়।মধুতে ক্যলরি থাকায় মধুতে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে। এবং প্রোটিন দেহের গঠন বৃদ্ধি সাধন ও ক্ষয় পুরণে যথেষ্ট কার্য কর। মধুর ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম হৃৎপিণ্ডকে সচল রাখতে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে এবং বিভিন্ন এসিড পাকস্থলীর বিভিন্ন জৈবিকক্রিয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধে কাজ করে।মধুতে শক্তিশালী জীবাণুনাশক ক্ষমতা রয়েছে, যার নাম ইনহিবিন।

মধুর সাধারণ উপকারিতা:
ফোড়া,ক্ষত স্থান শুকাতে,পুড়ে গেলে,কেটে গেলে,ভেঙেগেলে মধুর প্রলেপ ভাল কাজ করে।

রুপচর্চায় মধু:
দীর্ঘকালের মুখের দাগ তুলতে ও লাবন্য মসৃণতায় মধু মেখে উপকার পাওয়া যায়।
পরিশ্রম ও গরমে ক্লান্তিতে ঠান্ডা পানির সাথে লেবুর রস মিশ্রিত মধুর শরবত পান করলে দেহে উদ্যম ও সজীবতা ফিরে আসে। বিভিন্ন ওষুধ প্রস্ততে রয়েছে মধুর ব্যাপক ব্যবহার।

যৌনশক্তি বৃদ্ধিতে মধূ:
দৈহিক ও যৌনশক্তি বৃদ্ধির জন্য মধু গরম দুধের সাথে পান করলে খুবই ভালো ফল পাওয়া যায়।প্রতিদিন কালোজিরা মধু দিয়ে চিবিয়ে খেলে বা দৈনিক দুই চামচ আদার রস মধু দিয়ে খেলে প্রচুর পরিমাণে যৌনশক্তি বৃদ্ধি পায়।

বিভিন্ন রোগে ব্যবহার:

সুস্বাস্থ্য: আপনি যদি আজীবন সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে চান,তাহলে কালোজিরার তেল আধা চা-চামচ সকালের নাশতার পরে ও রাতে আহারের পরে দুই চামচ মধুর সাথে সেবন করলে আল্লাহর রহমতে বিভিন্ন রোগ থেকে নিরাপদ থাকা যায়্।

হাঁপানি:এক চামচ কালোজিরার তেল মধুর সাথে দৈনিক দু‘বার আহারের পরে ৪০দিন সেব্য।

বহুমুত্র: এক চামচ কলোজিরার তেল লেবুর রসের সাথে দৈনিক দু‘বার সেব্য।

মেধা ও স্মরণশক্তি: এক চামচ পুদিনাপাতার রস অথবা কমলার রসের সাথে মিশিয়ে দৈনিক একবার চার সপ্তাহ সেব্য।

স্ত্রীরোগ:এক চামচ কালোজিরার তেল ও মধু দৈনিক ‍দু‘বার আহারের পরে এক মাস সেব্য।

পুরুষরোগ:এক চামচ কালোজিরার তেল ও মধু দৈনিক দু‘বার আহারের পরে এক মাস সেব্য।

যেকোন জটিল রোগে অন্য ওষুধে উপকার না হলে:এক চামচ কালোজিরার তেল ও মধু দৈনিক দু‘বার আহারের পরে সেব্য।রোগীর অবস্থার ওপরে মাথায় ও শরীরে মালিশ করতে হবে।

স্নায়ুদুর্বলতা:এক চামচ কালোজিরার তেল মধুর সাথে মিশিয়ে সেবন করলে সাথে সাথে উপকার পাওয়া যায়।

মাথা ও ঘাড় ব্যথা: এক চামচ কালোজিরার তেল গরম পানির সাথে লিকার চায়ের সাথে মিশিয়ে দৈনিক দু‘বার সেবন করলে এবং দু’-তিনবার মাথায়,কপালে ও ঘাড়ে কানসহ মালিশ করলে এ রোগ হতে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।

বাত ও শরীর ব্যথা: এক চামচ কালোজিরার তেল মধুর সাথে মিশিয়ে সেবন। তেল অল্প গরম করে আক্রান্ত স্থানে জোরে জোরে মলিশ করলে দুই সপ্তাহে উপকার পাওয়া যায়।দীর্ঘদিন এই রোগ থাকলে ধুতরার পাতার রস ও কালোজিরার তেল একত্রে মালিশ করলে সাথে সাথে ব্যাথা কমে যায়।

তিল দাগ ও মেছতা:দাগযুক্ত স্থানে আপেলের রস মলিশ ও কালোজিরার তেলে দৈনিক দুইবার মালিশ করলে ও মধুর সাথে আধা চামচ তেল মলিশ করলে দৈনিক দুইবার ১৫ দিন মালিশ করলে দাগ কমে যাবে।

সৌন্দর্য-এর জন্য:এক চামচ কালোজিরার তেল ও জয়তুনের তেল মিশিয়ে মুখমণ্ডলে লাগিয়ে ১ ঘন্টা পর সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।এভাবে প্রতিদিন ১বার ব্যবহরে সাতদিনে উপকার পাওয়া যাবে।

চর্ম রোগ:এক চামচ কালোজিরার তেল কাঁচা হলুদের রসের সাথে অথবা মধুর সাথে দৈনিক দু‘বার সেব্য ও আক্রান্ত স্থানে দিনে ৩/৪বার লাগান,দুই সপ্তাহে শুকিয়ে যাবে। জটিল রোগীর ক্ষেত্রে কর্পুর ও শ্বেতচন্দন ঘষা কালোজিরার তেলের সঙ্গে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে প্রলেপ দিলে অল্প দিনে শুকিয়ে যাবে।

রানের চিপায় আক্রান্ত চর্মরোগ: রাতে আক্রান্ত স্থানে সাবান দিয়ে মুছে কালোজিরার তেল মালিশ করে ও আধা তেল মধুর সথে সেবন করলে রোগ মুক্ত হওয়া যায়।

চুলপড়া:প্রতিদিন গোসলের আগে লেবুর রস মাথায় দিয়ে ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করে চুল শুকিয়ে শ্যামাপু দিয়ে ভালো করে ধুয়ে গোসল শেষে শুকনো মাথায় কালোজিরার তেল দৈনিক একবার ব্যবহার করলে। ৫/৭ দিনে ভাল ফলাফল পাবেন ইনশাআল্লাহ।

চোখের সমস্যা: দৈনিক রাতে ঘুমানোর আধা ঘন্টা আগে কালোজিরার তেল চেখের পলকে লাগালে এবং এক চামচ তেল এক কাপ গাজর রসের সাথে অথবা এক কাপ মধুর সাথে সেবন করলে উপকার পাওয়া যায়।

উচ্চ রক্ত চাপ: মধু ও কালোজিরার তেল এক চামচ করে এক কাপ গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে খালি পেটে সেবন করুন। এই তেল সেবনের আগে দুই কোয়া রসুন চিবিয়ে খেয়ে নেবেন। এবং সমস্ত শরীরে মালিশ করে সুর্য-এর তাপে শুকাবেন।

ডায়রিয়া বা দাস্ত: কালোজিরার তেল এক চামচ এক কাপ দুধের সাথে মিশিয়ে দৈনিক দু‘বার দুধের সাথে মিশিয়ে সেবন করলে ভাল ফল পাওয়া যায়।

অনিদ্রা:কালোজিরার তেল এক চামচ রাতে শোয়ার সময় মধুর সাথে সেবন করলে ও মাথায় পানি সহ মাখলে ঘুম ভাল হয়।

কর্ণপ্রদাহ: কালোজিরার তেল তুলা দিয়ে কানে ব্যবহার করলে ও এক চামচ মধুর সাথে দৈনিক দু‘বার সেবন করলে এক সপ্তাহের মধ্যে ফল পাওয়া যায়।

মাথার উকুন সারানো: ধুতরাপাতা পানি দিয়ে পিষে রস গোসলের ২ ঘন্টা আগে মাথায় দিয়ে রাখলে,গোসলের পর মাথা শুকালে কালোজিরার তের এক দিন ব্যবহারে মাথার উকুন চলে যাবে।

হাম বা পক্স: কালোজিরার তেল এক চামচ সমপরিমান করলার রস ও ১০ ফোটা মধুর সাথে মিশিয়ে দৈনিক দু‘বার সেবন করলে ফল পাওয়া যায়।

জন্ডিস: কালোজিরার তেল এক চামচ ত্রিফলার শরবতের সাথে রোজ তিনবার অথবা মধুর সাথে সেব্য।এক থেকে দু‘সপ্তাহের মধ্যে রোগী সুস্থ হবে ইনশাআল্লাহ।

গ্যাস্ট্রিক ও পুরাতন আমশায়: এক চামচ মধু ও কালোজিরার তেল এক চামচ মিশিয়ে দৈনিক দুবার খেলে ফল পাওয়া যায়।

অর্শ বা পাইলস:এক চামচ মধু ও কালোজিরার তেল এক চামচ মিশিয়ে দৈনিক দুবার সেব্য ও ক্ষতস্থানে লাগাতে হবে।

স্বপ্নদোষ: এক চামচ মধু ও কালোজিরার তেল এক চামচ মিশিয়ে দৈনিক দুবার আহারের পর একমাস সেব্য ও মাথায় তেল ব্যবহার করতে হবে।

হৃদকম্পন: কালোজিরার তেল এক চামচ ছয়গ্রাম অর্জুন ছাল চুর্ন,এক কাপ দুধের সাথে মিশিয়ে দৈনিক দু‘বার সেবন করতে হবে এবং বুকে থেল মালিশ করতে হবে। দীর্ঘ দিন করলে আরোগ্য লাভ করবেন। ইনশাআল্লাহ ।

 

 

 

Weight 1 kg
Types

Small Bee, Lichi Flower, Sesame Flower, Plum Flower, Mixed Flower, Kashmiri, Mustard Flower

Net Weight

1 kg, 0.5 kg, 0.25 kg

মধু মানুষের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত এক অপূর্ব নেয়ামত। স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং যাবতীয় রোগ নিরাময়ে মধুর গুণ অপরিসীম। রাসূলুল্লাহ (সা.) একে ‘খাইরুদ্দাওয়া’ বা মহৌষধ বলেছেন। আয়ুর্বেদ এবং ইউনানি চিকিৎসা শাস্ত্রেও মধুকে বলা হয় মহৌষধ। এটা যেমন বলকারক, সুস্বাদু ও উত্তম উপাদেয় খাদ্যনির্যাস, তেমনি নিরাময়ের ব্যবস্থাপত্রও। আর তাই তো খাদ্য ও ওষুধ এ উভয়বিধ পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ নির্যাসকে প্রাচীনকাল থেকেই পারিবারিকভাবে ‘পুষ্টিকর ও শক্তিবর্ধক’ পানীয় হিসেবে সব দেশের সব পর্যায়ের মানুষ অত্যন্ত আগ্রহ সহকারে ব্যবহার করে আসছে। মধুতে যেসব উপকরণ রয়েছে তন্মধ্যে প্রধান উপকরণ সুগার। সুগার বা চিনি আমরা অনেকই এড়িয়ে চলি। কিন্তু মধুতে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ এ দুটি সরাসরি মেটাবলাইজড হয়ে যায় এবং ফ্যাট হিসাবে জমা হয় না। মস্কো বিশ্ববিদ্যালয়ে মধুর নমুনা পরীক্ষায় দেখা গেছে যে, এতে অ্যালুমিনিয়াম, বোরন, ক্রোমিয়াম, কপার, লেড, টিন, জিংক ও জৈব এসিড (যেমন-ম্যালিক এসিড, সাইট্রিক এসিড, টারটারিক এসিড এবং অক্সালিক এসিড), কতিপয় ভিটামিন, প্রোটিন, হরমোনস, এসিটাইল কোলিন, অ্যান্টিবায়োটিকস, ফাইটোনসাইডস, সাইস্টোস্ট্যাটিক্স এবং পানি (১৯-২১%) ছাড়াও অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। ভিটামিন যেমন- ভিটামিন সি বা অ্যাসকরবিক এসিড, ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৫, বি-৬, ভিটামিন-ই, ভিটামিন-কে, ভিটামিন-এ বা ক্যারোটিন ইত্যাদি বিদ্যমান। মধু এমন ধরনের ওষুধ, যার পচন নিবারক (অ্যান্টিসেপটিক), কোলেস্টেরলবিরোধী এবং ব্যাকটেরিয়াবিরোধী ধর্ম আছে। প্রতিদিন সকালে এবং বিকালে খালি পেটে চা চামচের দুই চামচ করে মধু ডান হাতের তালুতে নিয়ে চেটে খেতে হবে। নিয়মিত ও পরিমিত মধু সেবন করলে  যেসব উপকার পাওয়া যায়। তা হলো

১. হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। রক্তনালি প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে এবং হৃদপেশির কার্যক্রম বৃদ্ধি করে;
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে;
৩. দাঁতকে পরিষ্কার ও শক্তিশালী করে;
৪. দৃষ্টিশক্তি ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে;
৫. মধুর রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা, যা দেহকে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের হাত থেকে রক্ষা করে;
৬. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে ও কোষকে ফ্রি রেডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে;
৭. বার্ধক্য অনেক দেরিতে আসে;
৮. মধুর ক্যালরি রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়, ফলে রক্তবর্ধক হয়;
৯. যারা রক্ত স্বল্পতায় বেশি ভোগে বিশেষ করে মহিলারা, তাদের জন্য নিয়মিত মধু সেবন অত্যন্ত ফলদায়ক;
১০. গ্লাইকোজেনের লেভেল সুনিয়ন্ত্রিত করে;
১১. আন্ত্রিক রোগে উপকারী। মধুকে এককভাবে ব্যবহার করলে পাকস্থলীর বিভিন্ন রোগের উপকার পাওয়া যায়;
১২. আলচার ও গ্যাস্ট্রিক রোগের জন্য উপকারী;
১৩. দুর্বল শিশুদের মুখের ভেতর পচনশীল ঘায়ের জন্য খুবই উপকারী;
১৪. শরীরের বিভিন্ন ধরনের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং উষ্ণতা বৃদ্ধি করে;
১৫. ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ মধু স্নায়ু এবং মস্তিষ্কের কলা সুদৃঢ় করে;
১৬. মধুতে স্টার্চ ডাইজেস্টি এনজাইমস এবং মিনারেলস থাকায় চুল ও ত্বক ঠিক রাখতে অনন্য ভূমিকা পালন করে;
১৭. মধু কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে;
১৮. ক্ষুধা, হজমশক্তি ও রুচি বৃদ্ধি করে;
১৯. রক্ত পরিশোধন করে;
২০. শরীর ও ফুসফুসকে শক্তিশালী করে;
২১. জিহ্বার জড়তা দূর করে;
২২. মধু মুখের দুর্গন্ধ দূর করে;
২৩. বাতের ব্যথা উপশম করে;
২৪. মাথা ব্যথা দূর করে;
২৫. শিশুদের দৈহিক গড়ন ও ওজন বৃদ্ধি করে;
২৬. গলা ব্যথা, কাশি-হাঁপানি এবং ঠাণ্ডা জনিত রোগে বিশেষ উপকার করে;
২৭. শিশুদের প্রতিদিন অল্প পরিমাণ মধু খাওয়ার অভ্যাস করলে তার ঠাণ্ডা, সর্দি-কাশি, জ্বর ইত্যাদি সহজে হয় না;
২৮. শারীরিক দুর্বলতা দূর করে এবং শক্তি-সামর্থ্য দীর্ঘস্থায়ী করে;
২৯. ব্যায়ামকারীদের শক্তি বাড়ায়;
৩০. মধু খাওয়ার সাথে সাথে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে, ফলে শরীর হয়ে উঠে সুস্থ, সতেজ এবং কর্মক্ষম।

Based on 0 reviews

0.0 overall
0
0
0
0
0

Be the first to review “Pure Honey – ( খাঁটি মধু )”

There are no reviews yet.

SHOPPING CART

close