You may be interested in…
-
মাক বায়ান
আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল
উমার ইবনুল খাত্তাব (রা)-এর সাথে কজন ইয়ামানি লোকের দেখা হলো। যারা ফসল ফলানো বাদ দিয়ে অলসভাবে বসে ছিল। তিনি তাদের জিজ্ঞেস করলেন, “তোমরা কারা?”
.
তারা বলল, “আমরা হলাম তাওয়াক্কুলকারী।”
.
উমার (রা) বললেন, “তোমরা বরং অলস বসে-থাকা লোক! তাওয়াক্কুলকারী তো সে, যে যমীনে বীজ ফেলে, তারপর আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে।”
.
বই : আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল
হাদীস নং : ১০SKU: n/a -
পথিক প্রকাশন
কিতাবুল ফিতান ২য় খন্ড
সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব রহিমাহুল্লাহ থেকে বর্ণিত—তিনি বলেন, শামদেশে ব্যাপক ফিতনা দেখা দিবে। যখনই উক্ত দেশের কোনো প্রান্তের ফিতনা একটু শান্ত হবে, তখনই অন্য প্রান্তে উত্তপ্ত হয়ে উঠবে। এভাবে চলতে থাকবে, যা কখনো স্থিতিশীল হবে না, একপর্যায়ে একজন ঘোষক আসমান থেকে ঘোষণা করবে, হে লোকসকল! নিঃসন্দেহে অমুক হচ্ছে (ইমাম মাহদি) তোমাদের আমির।
নোট: এই হাদিসটির সত্যতা ইতিমধ্যেই আমরা দেখতে পাচ্ছি। বর্তমানে সিরিয়ার যুদ্ধবিগ্রহ আস্তে আস্তে বর্তমান পৃথিবির সকল সুপার পাওয়ারদের গ্রাস করে ফেলছে। খুব শীঘ্রই আমরা এসব সুপার পাওয়ারদের পতন দেখতে পাবো ইনশা আল্লাহ। আর সিরিয়ার এই ফিতনা চলবে ১২ থেকে ১৮ বছর, ইতিমধ্যেই আমরা ৯ বছর অতিবাহিত করে ফেলেছি। তাই বর্তমান জালেম সুপার পাওয়ারদের পতন ও মুসলমানদের সুদিন খুব বেশি দূরে নয় ইনশা আল্লাহ। তবে তার আগে মুসলমানদের সন্তান প্রসব বেদনার মত অনেক দুর্যোগ অতিবাহিত করতে হবে।
[কিতাবুল ফিতান : ৬৭৩]
[মুজামুত তাবরানি : ৪৬৬৬; মাকতু, যয়িফ]SKU: n/a -
সমকালীন
বিশ্বাসের বয়ান
অনেকেই জানতে চেয়েছেন বিশ্বাসের বয়ান কি নাস্তিকদের বিরুদ্ধে লেখা কোনো বই? এই প্রশ্নের সহজ উত্তর হচ্ছে না। বিশ্বাসের বয়ান নাস্তিকদের বিরুদ্ধে নয়, বলা যেতে পারে বিশ্বাসের বয়ান নাস্তিকদের জন্য।
এই বইয়ে যুক্তি ও প্রমানের মাধ্যমে বিভিন্নভাবে বিশ্বাসের শিকড়ে পৌছানোর চেষ্টা করেছি।
যারা অবিশ্বাসী তাদের বিশ্বাসের রাস্তায় পা ফেলতে সহায়ক হবে এই বই, যারা বিশ্বাসী তাদের বিশ্বাসের কারন খুজে পেতে ও বিশ্বাসকে দৃঢ় করতে সহায়ক হবে এই বই আর যারা সংশয়ের রশি ধরে ঝুলে আছে তাদেরকে বিশ্বাসের দুর্গে ঝাপিয়ে পড়তে সহায়ক হবে এই বই।
আপনাদের বই বিশ্বাসের বয়ান, এই বইয়ের মাধ্যমে যদি একজন পাঠকেরও ভাবনার দুয়ার উন্মোচন হয় তবে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াসকে সার্থক ভেবে নেবো।SKU: n/a -
আরিফ আজাদ, সমকালীন
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ২
সাজিদের কথা শুনে ফিক করে হেসে ফেললো রাজিব। সম্ভবত চেহারার উপমাটা শুনে সে খুব মজা পেয়েছে। হেসে ফেললাম আমিও। হাসাহাসির পর্ব শেষে সাজিদ আবারও সমুদ্র বিলাসে ডুব দিলো। সাঁ সাঁ করে বাতাস বইছে সাগরের বুকে। জাহাজের দোলুনি খেতে খেতে আমরা ছুটে চলছি। অন্ধকার রাত। এই তল্লাটে কেবল আকাশ আর সাগরের মিতালী।
অনেকক্ষণ পরে রাজিব আবারও প্রশ্ন করে বসলো সাজিদকে। বললো, ‘তোমার নাকি সমুদ্র খুব পছন্দের?’
-‘হুম’।
-‘কেনো?’
-‘সমুদ্রে একটা বিস্ময় আছে’।
-‘কিরকম বিস্ময়?’
-‘সমুদ্র একইসাথে সুন্দর এবং ভয়ঙ্কর’।
-‘যেমন?’
-‘সমুদ্রের এই যে বিশালতা, উপচে পড়া ঢেউ, তার বুকে সূর্যের হারিয়ে যাওয়া, নীল জলরাশির উন্মত্ততা, এগুলো হলো সমুদ্রের অপার রহস্য আর সৌন্দর্য। আবার, এই সমুদ্র যখন উন্মাতাল হয়ে হয়ে উঠে, সে হয়ে উঠে বিধ্বংসী আর ভয়ঙ্কর। যে জলরাশির মাধ্যমে জীবন সঞ্চারিত হয়, সেই জলরাশিই হয়ে উঠে জীবন হরণের কারণ। খুব অদ্ভুত না?’সাজিদের কথা শুনে রাজিব বেশ অবাক হলো বলে মনে হলো। মাথা নেড়ে সাঁয় দিয়ে বললো, ‘আসলেই অদ্ভুত!’
সমুদ্র নিয়ে যে সাজিদ এতো দার্শনিকসুলভ চিন্তাভাবনা করতে পারে তা আমি জানতাম না। অবশ্য, ওর যতো দার্শনিকতা সব পেটের মধ্যেই জমিয়ে রাখে। প্রসঙ্গ এসে পড়লেই সেগুলো বের হয়ে আসে।ইন শা আল্লাহ, ‘প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-০২’।
SKU: n/a -
Bookish Publisher, নোমান আলী খান
উপমার শৈল্পিকতায় মুগ্ধময় কুরআন
▪বইয়ের নাম :- উপমার শৈল্পিকতায় মুগ্ধময় কুরআন
▪লেখক :- নোমান আলি খান
▪প্রকাশক :- বুকিশ পাবলিশার্স|| “উপমার শৈল্পিকতায় মুগ্ধময় কুর’আন” – উস্তাদ নোমান আলী খান ||আল-কুর’আনের প্রজ্ঞাময় পবিত্র জীবনব্যবস্থার সাথে তার সাহিত্য শৈলিও যে মু’জিযার অন্তর্ভুক্ত সেকথা কতোজনই বা জানে! বাংলাভাষায় আলঙ্কারিক কুর’আনের সাহিত্যশৈলির উপর কাজ নেই বললেই চলে। অথচ এর উপলব্ধি কুরআনের সাহিত্যমান, চ্যালেঞ্জ ও এর মূল্যায়ন বুঝতে বেশ জরুরী। সাইয়েদ কুতুব শহীদ (রাহিমাহুল্লাহ) প্রথম স্বতন্ত্রভাবে বিস্তৃত পরিসরে এর রচনা শুরু করেন তার “তাফসির ফি যিলালিল কুর’আন” এর অনন্য ভূমিকা হিসেবে স্বতন্ত্র “আল-কুরআনের শৈল্পিক সৌন্দর্য” বইতে। আমরা এখানে উপমা ও বাগধারার ক্ষেত্রে অনন্য এক মাত্রা যোগ করবো ইন শাআ আল্লাহ।কুর’আনে রয়েছে বর্ণনা, যুক্তি, উপমা ও বাগধারা-অভিব্যক্তিসহ উচ্চমাত্রিক সাহিত্য-অলঙ্কারের সমাবেশ। কুর’আন নাযিলের পর মুশরিকরা কেন একে পরাজিত করতে সেসময়কার সবচেয়ে উচ্চ শিক্ষিত কবি-সাহিত্যিকদের পাঠাতো? তারাই বা কেন বলতো “এ কুর’আন মানুষের পক্ষে রচনা করা অসম্ভব”, অথচ এ তো তাদেরই ভাষায় নাযিলকৃত! ফলে, তখনকার কাফির-মুশরিকরা কুর’আনের অনন্যতা ও অলঙ্কার বুঝতে পেরে যেভাবে নুইয়ে পড়তো, আজ আমরা মুসলিমরাও সেই অনন্য শক্তি ও শৈলি থেকে দূরে, বিস্মৃত। অথচ এর সৌন্দর্য, শৈলি, চ্যালেঞ্জ ও মূল্যায়ন আমাদেরকে কুর’আনের অমূল্যতা বুঝতে ও এর প্রতি ভালোবাসার তীব্রতা জাগাতে অনন্য ভূমিকা পালন করে।কুর’আনের অলঙ্কারের এই উপমা-বাগধারার অভ্রভেদী বয়ান ও সেই বর্ণনায় বর্ণিত অনন্য শৈলির হেদায়াত সরলভাবে বর্ণিত হয়েছে উস্তাদ নোমান আলী খানের সংকলন গ্রন্থ “উপমার শৈল্পিকতায় মুগ্ধময় কুর’আন” বইটিতে। এসব উপমা মুমিনদের প্রাণে দেয় দৃঢ়তা আর অলঙ্কারের নিশ্ছেদ্র শক্তি অবিশ্বাসীদের অন্ধ বিশ্বাসকে করে ভঙ্গুর।আমাদের জন্য দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভালো কিছু আনতে পারি বাংলায় নতুন সংযোজন হিসেবে; বিশেষত কুর’আনের ভালোবাসায় সিক্ত হতে।কন্টেন্ট তৈয়ারঃ Nouman Ali Khan Collection In Banglaপ্রকাশনায়ঃ Bookish PublisherSKU: n/a -
মাক বায়ান
তাবিয়িদের চোখে দুনিয়া
রাতের বেলা আল্লাহ তাআলা আমাদের সবচেয়ে নিকটবর্তী আসমানে অবতরণ করেন। আমাদের ডাকতে থাকেন। তিনি বলতে থাকেন, ‘কেউ আছে কি মাগফিরাত কামনাকারী, আমি তাকে মাফ করব? কেউ কি আছে প্রার্থনাকারী, আমি তার ডাকে সাড়া দেবো? কেউ কি আছে দুআকারী, আমি তার দুআ কবুল করব?’ [মুসলিম : ১৬৫০]
তাঁর সে ডাকে কতজনই-বা সাড়া দেয়। আমরা তো সারাদিন দুনিয়ার জন্যে দৌড়াদৌড়ি করি, আর রাতের বেলা মরার মতো ঘুমাই। অথচ তাবিয়িরা আল্লাহর ভয়ে এতটাই ভীত থাকতেন যে, রাতের বেলা ঘুমোতে পারতেন না ঠিকমতো।
আমির ইবনু কায়েস রহিমাহুল্লাহ-কে তার মেয়ে একদিন জিজ্ঞেস করল, “কী ব্যাপার বাবা! আমি (রাতের বেলা) সবাইকে ঘুমোতে দেখি, কিন্তু আপনাকে কখনও ঘুমোতে দেখি না যে!”
তখন আমির ইবনু কায়েস জবাব দিলেন, “মেয়ে আমার! জাহান্নাম তো তোমার বাবাকে ঘুমোতে দেয় না।” [তাবিয়িদের চোখে দুনিয়া, হাদীস : ০১]SKU: n/a -
সমর্পণ-সন্দীপন
দরজা এখনও খোলা
তুমি যে পথে হাঁটছ, ওটা অন্ধকারের পথ। বিন্দুমাত্র আলো নেই ওখানে। ও পথ যতই পাড়ি দেবে, ততই হারিয়ে যাবে নিকষকালো আঁধারে। তুমি অন্ধকারে হাঁটবে আর পথহারা হবে। আঁধারের বাঁদুরেরা তোমায় ভয় দেখাবে ক্ষণে ক্ষণে। একাকী তুমি আরও ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়বে। ভীত-বিহ্বল চিত্তে একসময় ক্লান্ত-পরিশ্রান্ত হয়ে তলিয়ে যাবে অতল ভয়ানক খাঁদে। পথিক! তোমায় আলোর পথে ডাকছি। এখানে আলোআঁধারি খেলা নেই। নেই আঁধারের বাঁদুরের কোনো স্থান। চারিদিকে কেবল আলো আর আলো। এখানকার আলো থেকে ছিটকে-পড়া পুণ্যময় রশ্মিগুলো, তোমায় নিত্য ডাকছে হাতছানি দিয়ে। এ পথে হাঁটলে তুমি কখনও পথহারা হবে না। অতল তলে হারিয়ে যাবে না। এর শেষটা মিশে আছে জান্নাতের সাথে। এ পথের দরজা এখনও খোলা আছে। এসো তবে ফিরে… বই : দরজা এখনও খোলা লেখক : ইমাম ইবনু আবিদ দুনইয়া (রহিমাহুল্লাহ) অনুবাদক : মুহাম্মাদ ইউসুফ আলী বইয়ের নাম- দরজা এখনো খোলা লেখক- ইমাম ইবনু আবিদ দুনইয়া (রাহিমাহুল্লাহ) অনুবাদক- এম এ ইউসুফ আলী প্রকাশনী- সমর্পণ প্রকাশন মোট পৃষ্ঠা : ৭২ বইয়ের ধরণ- আত্মশুদ্ধি, আত্মিক উন্নয়ন, ইসলামিSKU: n/a
Cart totals
Subtotal | ₹6,392.00 |
---|---|
Shipping |
Shipping to West Bengal. |
Total | ₹6,982.00 |