সারা পৃথিবীর চোখ এখন তুরস্কে। এক নতুন তুরস্ক দেখছে বিশ্ব। ‘ইউরোপের রুগ্ন দেশ’ হিসেবে খ্যাত তুরষ্ক এখন আঞ্চলিক রাজনীতির নেতৃত্ব থেকে ধীরে ধীরে বিশ্ব রাজনীতির অন্যতম প্রভাবক। সারা পৃথিবীকে তুরস্ক এখন নব-উত্থানের গল্প শোনাচ্ছে। অথচ, গল্পটা এমন ছিল না। উসমানি সালতানাতকে কবর দিয়ে এক সেক্যুলার তুরস্ক গড়ে তুলেছিল মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক। ৬৩৬ বছরের ইসলামি চেতনাকে বসফরাসের তীরে সলিল সমাধি করেছিলেন তিনি।
কিন্তু চাইলেই কি তুরষ্কের ঐতিহ্যকে মুছে ফেলা যায়?নিউ ব্র্যান্ড টার্কির অনেক নায়ক আছে। বদিউজ্জামান সাঈদ নূরসি, আদনান মেন্দেরেস, তুর্গেত ওযেল, নাজিমুদ্দিন আরবাকান থেকে সর্বশেষ রিসেপ তাইয়্যেব এরদোয়ান।
আশা করছি, বইটি পড়লে পাঠকবৃন্দ জানতে পারবেন-
– ৬৩৬ বছরের অটোমান সাম্রাজ্যের ইতিহাস ঐতিহ্য আর ইসলামি সংস্কৃতি থেকে কীভাবে তুরস্ক কট্টর সেক্যুলারিজমের নামে ধর্মহীন সমাজ ব্যবস্থার দিকে ঝুঁকে পড়ল।
– কীভাবে এক এক করে মুছে ফেলা হয় ইসলামের সকল নিয়মনীতি আর নির্দেশনাসমূহকে।
– কীভাবে ইসলামপন্থীদের অগ্নি-পরীক্ষায় পড়তে হলো।
– কীভাবে সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর মিশন শুরু হলো।
– রাজনৈতিক বিচক্ষণতা আর ইসলামি আন্দোলনের স্বভাব পথচলা কি একই জিনিস।
– অভিষ্ঠ লক্ষ্যে পৌঁছতে কীভাবে ইসলামিষ্টরা নিজেদের নির্মাণ করেছে।
– আজকের তুরস্ক কতটা প্রাসঙ্গিক।
– এত কিছুর পরেও বর্তমান তুরষ্কে কামাল আতার্তুক কিভাবে সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য ব্যক্তি হিসেবে বাম, ডান, সেক্যুলার কিংবা ইসলামিস্ট সকলের জনপ্রিয় ব্যক্তিতে পরিনত হয়েছে
There are no reviews yet.