You may be interested in…
-
আরিফ আজাদ, সমকালীন
আরজ আলী সমীপে
সেই উত্তাল সময়ের কথা মনে পড়ে? আল্লাহ, নবী, রাসূল (সাঃ) কে নিয়ে ব্লগে, ফেইসবুকে নাস্তিকদের কদাকার, কুৎসিত, অসভ্য সব মিথ্যাচার তখন চারদিকে। দেশটাও অশান্ত।
তারা লিখতো আর আমাদের বলতো, – ‘মোল্লাগন! পারলে লেখার বিরুদ্ধে লিখো। কলমের বিরুদ্ধে কলম ধরো। যুক্তির বিরুদ্ধে আনো যুক্তি….’
তাদের অসভ্যতা আর নোংরামি দেখে বুকটা ফেঁটে যেতো। আমাদের ধর্ম আমাদের কাছে প্রাণের চেয়েও প্রিয়। এই ধর্ম নিয়ে কটুক্তি সহ্য হয়? সহ্য হয়নি কারো। আমাদেরই মধ্য থেকে ‘আরিফ আজাদ’ নামের একজন এগিয়ে এলেন। এর আগে অবশ্য অনেকেই অনেকভাবে এগিয়ে এসেছেন। তবে, আরিফ আজাদ যেন তাদের সামনে ছুড়ে দিলেন মরণঘাতী এক বোমা। নিয়ম করে লিখতে লাগলেন সেই নাস্তিক্যবাদীদের মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে। যুক্তির পরতে যুক্তি। তথ্যের পরতে তথ্য। মিথ্যার আবরণ সরিয়ে আরিফ আজাদ যেন নির্মাণ করে চলেছেন বিশ্বাসের এই সুউচ্চ মিনার।
রচিত হয়ে গেলো ‘প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ’। এরপর? এরপর বাকিটা ইতিহাস। এই ইতিহাস বিজয়ের। এই ইতিহাস মিথ্যার বিরুদ্ধে সত্যের জয়ী হবার ইতিহাস। আজ চারদিকে বিশ্বাসীদের ফল্গুধারা। চারিদিকে আজ অসংখ্য, অজস্র সাজিদ জেগে উঠেছে। এ যেন বাংলার বুকে ইসলামী ‘বাংলা বসন্ত’।
‘প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ’ প্রকাশের পর নাস্তিকপাড়ায় যেন নেমে এসেছে অমানিশার অন্ধকার। কী করেনি তারা? কী বাদ রেখেছিলো? লেখককে ব্যক্তিগত আক্রমণ, তাঁর বইয়ের ফেইক পিডিএফ, ফেইক এপ্স, ইউটিউব ভিডিও করে তাকে গালাগালি, জঙ্গী, ইডিয়ট সহ নানান রকম কুৎসা তারা রটিয়েছে। কিন্তু সাজিদ এগিয়ে গেছে তার নিজস্ব গতিতে। সত্য যেমন এগিয়ে চলে তার নিজস্ব পথে, সেরকম।প্রতিশ্রুতিশীল লেখক আরিফ আজাদ এবারও নতুন আরেকটি বই নিয়ে আমাদের সামনে হাজির হয়েছেন এই বইমেলায়। বইটির নাম- ‘আরজ আলী সমীপে’। আরজ আলী হলেন বাংলা নাস্তিকদের পুরোধা। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাবিহীন এই লোক নিজেকে স্বশিক্ষিত হিসেবে দাবি করতেন। তিনি নাস্তিকতার পক্ষে একটি বই লিখেছিলেন। বইটার নাম ছিলো – ‘সত্যের সন্ধান’। সেই বইতে ধর্ম, আল্লাহ, আত্মা, পরকাল ইত্যাদি বিষয় নিয়ে তিনি সন্দেহ সৃষ্টিকারী কিছু প্রশ্ন উপস্থাপন করেছেন। লেখক আরিফ আজাদ উনার ‘আরজ আলী সমীপে’ বইতে সেসমস্ত যুক্তি, প্রশ্নগুলোকে ধরে ধরে জবাব দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।
এই বইটিও প্রকাশের আগে বাংলা নাস্তিক সমাজে ‘চুলকানির’ কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ইতোমধ্যে।
SKU: n/a -
মাক বায়ান
আত্মশুদ্ধি
মনের একটি রোগ হলো, সে নিজেকে মুক্তির দ্বারপ্রান্তে উপনীত মনে করে। সেভাবে, বিভিন্ন যিকির-আযকার ও ইবাদাত-বন্দেগী দিয়ে মুক্তির দরজায় কড়া নাড়বে আর দরজা তার জন্য সুন্দরভাবে খুলে যাবে। অথচ বাস্তবে দেখা যায় অবাধ্যতা আর পাপাচারের মাধ্যমে সে নিজেই মুক্তির দরজাকে বন্ধ করে ফেলার সকল আয়োজন সম্পন্ন করে রাখে।
.
হুসাইন বিন ইয়াহয়া আমাকে জাফর বিন মুহাম্মাদ থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনিবলেন, আমি মাসরূক রাহিমাহুল্লাহ-কে বলতে শুনেছি, রাবিয়া আদাওয়ীয়াহ রাহিমাহাল্লাহ একবার সালিহ মিররির মজলিসের পাশ দিয়ে অতিক্রম করছিলেন। সে সময় সালিহ বলছিলেন, ‘যে ব্যক্তি দরজার কড়া অনবরত নাড়াতেই থাকবে আশা করা যায় তার জন্য দরজা খোলা হবে।’
.
এই কথা শুনে রাবিয়া বললেন, ‘দরজা খোলাই থাকে। কিন্তু বান্দা নিজেই তো সেই দরজা থেকে পলায়ন করে।’
.
ভুল পথে পা বাড়িয়ে উদ্দিষ্ট স্থানে পৌঁছার আশা করা যায় না। সুতরাং একজন বান্দা নিজের জন্য কুপ্রবৃত্তির দরজা উন্মুক্ত করে কীভাবে মুক্তির আশা করতে পারে? যে ব্যক্তি আল্লাহ তাআলার অবাধ্যতা থেকে নিজেকে বারণ করতে পারে না তার মুক্তি তো সদূর পরাহত।
.
ইবনু আবিদ দুনয়া রাহিমাহুল্লাহ বলেন, কোন এক জ্ঞানী ব্যক্তি বলেছেন, ‘তোমার ভেতর পঙ্কিলতা থাকলে তুমি মুক্তি পাবে বলে আশা কোরো না।’
.
এই সমস্যার সমাধান বিষয়ে বিশিষ্ট আবেদ সিররি সাকতী রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন, এর থেকে প্রতিকারের উপায় হলো, হিদায়াতের পথে চলা, হালাল খাদ্য ভক্ষণ করা এবং পরিপূর্ণ আল্লাহভীতি অর্জন করা।
.
বই : আত্মশুদ্ধিSKU: n/a -
পথিক প্রকাশন
কিতাবুল ফিতান ১ম খন্ড
সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব রহিমাহুল্লাহ থেকে বর্ণিত—তিনি বলেন, শামদেশে ব্যাপক ফিতনা দেখা দিবে। যখনই উক্ত দেশের কোনো প্রান্তের ফিতনা একটু শান্ত হবে, তখনই অন্য প্রান্তে উত্তপ্ত হয়ে উঠবে। এভাবে চলতে থাকবে, যা কখনো স্থিতিশীল হবে না, একপর্যায়ে একজন ঘোষক আসমান থেকে ঘোষণা করবে, হে লোকসকল! নিঃসন্দেহে অমুক হচ্ছে (ইমাম মাহদি) তোমাদের আমির।
নোট: এই হাদিসটির সত্যতা ইতিমধ্যেই আমরা দেখতে পাচ্ছি। বর্তমানে সিরিয়ার যুদ্ধবিগ্রহ আস্তে আস্তে বর্তমান পৃথিবির সকল সুপার পাওয়ারদের গ্রাস করে ফেলছে। খুব শীঘ্রই আমরা এসব সুপার পাওয়ারদের পতন দেখতে পাবো ইনশা আল্লাহ। আর সিরিয়ার এই ফিতনা চলবে ১২ থেকে ১৮ বছর, ইতিমধ্যেই আমরা ৯ বছর অতিবাহিত করে ফেলেছি। তাই বর্তমান জালেম সুপার পাওয়ারদের পতন ও মুসলমানদের সুদিন খুব বেশি দূরে নয় ইনশা আল্লাহ। তবে তার আগে মুসলমানদের সন্তান প্রসব বেদনার মত অনেক দুর্যোগ অতিবাহিত করতে হবে।
[কিতাবুল ফিতান : ৬৭৩]
[মুজামুত তাবরানি : ৪৬৬৬; মাকতু, যয়িফ]SKU: n/a -
Bookish Publisher, নোমান আলী খান
উপমার শৈল্পিকতায় মুগ্ধময় কুরআন
▪বইয়ের নাম :- উপমার শৈল্পিকতায় মুগ্ধময় কুরআন
▪লেখক :- নোমান আলি খান
▪প্রকাশক :- বুকিশ পাবলিশার্স|| “উপমার শৈল্পিকতায় মুগ্ধময় কুর’আন” – উস্তাদ নোমান আলী খান ||আল-কুর’আনের প্রজ্ঞাময় পবিত্র জীবনব্যবস্থার সাথে তার সাহিত্য শৈলিও যে মু’জিযার অন্তর্ভুক্ত সেকথা কতোজনই বা জানে! বাংলাভাষায় আলঙ্কারিক কুর’আনের সাহিত্যশৈলির উপর কাজ নেই বললেই চলে। অথচ এর উপলব্ধি কুরআনের সাহিত্যমান, চ্যালেঞ্জ ও এর মূল্যায়ন বুঝতে বেশ জরুরী। সাইয়েদ কুতুব শহীদ (রাহিমাহুল্লাহ) প্রথম স্বতন্ত্রভাবে বিস্তৃত পরিসরে এর রচনা শুরু করেন তার “তাফসির ফি যিলালিল কুর’আন” এর অনন্য ভূমিকা হিসেবে স্বতন্ত্র “আল-কুরআনের শৈল্পিক সৌন্দর্য” বইতে। আমরা এখানে উপমা ও বাগধারার ক্ষেত্রে অনন্য এক মাত্রা যোগ করবো ইন শাআ আল্লাহ।কুর’আনে রয়েছে বর্ণনা, যুক্তি, উপমা ও বাগধারা-অভিব্যক্তিসহ উচ্চমাত্রিক সাহিত্য-অলঙ্কারের সমাবেশ। কুর’আন নাযিলের পর মুশরিকরা কেন একে পরাজিত করতে সেসময়কার সবচেয়ে উচ্চ শিক্ষিত কবি-সাহিত্যিকদের পাঠাতো? তারাই বা কেন বলতো “এ কুর’আন মানুষের পক্ষে রচনা করা অসম্ভব”, অথচ এ তো তাদেরই ভাষায় নাযিলকৃত! ফলে, তখনকার কাফির-মুশরিকরা কুর’আনের অনন্যতা ও অলঙ্কার বুঝতে পেরে যেভাবে নুইয়ে পড়তো, আজ আমরা মুসলিমরাও সেই অনন্য শক্তি ও শৈলি থেকে দূরে, বিস্মৃত। অথচ এর সৌন্দর্য, শৈলি, চ্যালেঞ্জ ও মূল্যায়ন আমাদেরকে কুর’আনের অমূল্যতা বুঝতে ও এর প্রতি ভালোবাসার তীব্রতা জাগাতে অনন্য ভূমিকা পালন করে।কুর’আনের অলঙ্কারের এই উপমা-বাগধারার অভ্রভেদী বয়ান ও সেই বর্ণনায় বর্ণিত অনন্য শৈলির হেদায়াত সরলভাবে বর্ণিত হয়েছে উস্তাদ নোমান আলী খানের সংকলন গ্রন্থ “উপমার শৈল্পিকতায় মুগ্ধময় কুর’আন” বইটিতে। এসব উপমা মুমিনদের প্রাণে দেয় দৃঢ়তা আর অলঙ্কারের নিশ্ছেদ্র শক্তি অবিশ্বাসীদের অন্ধ বিশ্বাসকে করে ভঙ্গুর।আমাদের জন্য দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভালো কিছু আনতে পারি বাংলায় নতুন সংযোজন হিসেবে; বিশেষত কুর’আনের ভালোবাসায় সিক্ত হতে।কন্টেন্ট তৈয়ারঃ Nouman Ali Khan Collection In Banglaপ্রকাশনায়ঃ Bookish PublisherSKU: n/a -
মাক বায়ান
সীরাতুন নবি ৪
কেউ যদি আল্লাহকে ভালোবাসতে চায়, আল্লাহর দয়া পেতে চায়, পরকালীন সাফল্য অর্জন করতে চায়—তাকে অবশ্যই নবি মুহাম্মাদ স.-এর আদর্শ আঁকড়ে ধরতে হবে। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেন, “(হে মুহাম্মাদ!) তুমি বলে দাও, ‘যদি তোমরা যথার্থই আল্লাহকে ভালোবাসো, তা হলে আমার অনুসরণ করো, আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের গোনাহ মাফ করে দেবেন।’” [সূরা আ ল ইমরান : ৩১]
.
কাজেই আল্লাহকে পেতে হলে, অবশ্যই নবিজিকে মেনে চলতে হবে। তাঁর রেখে-যাওয়া সুন্নাহর অনুসরণ করতে হবে। তাঁর আদর্শ বাস্তবায়ন করতে হবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে। তবেই কেবল ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন নাজাত পাওয়া সম্ভব হবে।
.
বিভিন্ন পরিস্থিতিতে নবিজি কী ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, কোন কোন দিক-নির্দেশনা রেখে গেছেন আমাদের জন্যে ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত ধারণা রাখতে হবে প্রতিটি মুসলিমকে। আর এই বিষয়ে জানার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হচ্ছে “সীরাত”। তাই এমন একটি বিশুদ্ধ সীরাত-গ্রন্থ আমাদের সামনে থাকা জরুরি, যেখানে কোনো ঐতিহাসিক বর্ণনা বা দুর্বল হাদীস থাকবে না। বরং স্বয়ং নবিজির জবানের মাধ্যমে ও তাঁর সাহাবিদের জবানের আলোকে নবিজির জীবনী বর্ণিত হবে। যেটাকে মুসলিমরা দলিল হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে নির্দ্বিধায়। তবে হাদীসের বিপুল ভাণ্ডার থেকে অনুসন্ধান চালিয়ে—বিশুদ্ধ হাদীসগুলো নবিজির জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সময়ের ক্রমধারা অনুসারে সাজানোটা অত্যন্ত কষ্টসাধ্য কাজ।
.
আল-হামদু লিল্লাহ, সেই কষ্টসাধ্য কাজটিই সম্পন্ন করেছেন আরব-বিশ্বের বিখ্যাত হাদীসবিশারদ শাইখ ইবরাহীম আলি রহ.। তিনি “সহীহুস সীরাতিন নাবাবিয়্যাহ” নামে বিশুদ্ধ হাদীসের বর্ণনার আলোকে নবিজির সীরাত লিখেছেন। যেখানে কোনো দুর্বল হাদীস কিংবা ঐতিহাসিকদের দেওয়া বর্ণনা স্থান দেননি। না, এটি কেবল আমাদের দাবি নয়। বরং সামসময়িক বিখ্যাত মুহাদ্দিসরাও এ কথার স্বীকৃতি দিয়েছেন। শাইখ ড. উমার সুলাইমান আশকার এ সীরাত-গ্রন্থ সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন, “নবি স.-এর সীরাত-বিষয়ক বর্ণনার বিক্ষিপ্ত ও বিপুল পরিমাণ তথ্যকে এই গবেষক তাঁর এই গ্রন্থে একত্র করতে সক্ষম হয়েছেন। এসব বর্ণনাকে সুবিন্যস্ত বিষয়াবলীতে বিভক্ত করে, এদের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক স্থাপনের ক্ষেত্রেও তিনি সমানভাবে সফল। এই গ্রন্থের সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হলো—এখানে কেবল বিশুদ্ধ বর্ণনাকে স্থান দেওয়া হয়েছে। এ গ্রন্থকে দুর্বল ও জাল হাদীস থেকে দূরে রাখা হয়েছে।” [সীরাতুন নবি : ১/১৮]
.
জর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের হাদীস বিভাগের সাবেক অধ্যাপক শাইখ ড. হুম্মাম আবদুর রহীম এই সীরাত সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেছেন, “অনেক বছরের অক্লান্ত চেষ্টা, সাধনা ও অধ্যবসায়ের পর (হাদীস-ভিত্তিক সীরাত রচনার) এ প্রচেষ্টা সফল হলো। (এ গ্রন্থে) লেখক সীরাতের বিচিত্র তথ্যাবলি জমা করার পাশাপাশি, বিপুল-সংখক হাদীসের মানগত অবস্থান উল্লেখ করেছেন এবং দুর্বোধ্য শব্দগুলোর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। এ কথা বলতে পারি, মুহাদ্দিসদের দৃষ্টিকোণ থেকে সীরাত লেখার ক্ষেত্রে এ গ্রন্থটি অচিরেই অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচনাকর্মের মর্যাদা লাভ করবে।” [সীরাতুন নবি : ১/২২]
.
শাইখ ইবরাহীম আলি’র এ কিতাবটি আজও আরবের মুহাদ্দিসদের নিকট রেফারেন্স-বুক হিসেবে সমাদৃত। কিতাবটি পাঠের মাধ্যমে প্রিয় নবি স.-এর জীবনে ঘটে-যাওয়া ঘটনাগুলোর এক নিখাঁদ চিত্র আমাদের সামনে ফুটে উঠবে, যার মধ্যে থাকবে না কোনও সন্দেহ-সংশয়। রাসূল স.-এর নির্ভুল জীবনী জানার মাধ্যমে তাঁর সঙ্গে আমাদের ভালোবাসা আরও সুদৃঢ় হবে।
.
বই : সীরাতুন নবি (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
লেখক : শাইখ ইবরাহীম আলি (রহিমাহুল্লাহ)
অনুবাদক : শাইখ জিয়াউর রহমান মুন্সীSKU: n/a -
সমর্পণ-সন্দীপন
সিসাঢালা প্রাচীর
মুসলিম উম্মাহ হলো একটি দেহের মতো। আফ্রিকার অধিবাসী কোনো মুসলিম যদি সাহায্যের জন্যে হাত বাড়ায়, তবে ভারতবর্ষে বসেও একজন মুসলিম সে আহ্বানে সাড়া দেয়। আটলান্টিকের এক অজানা স্থান থেকেও যদি কোনো মুমিনের আর্তচিৎকার ভেসে আসে, তবে পুরো মুসলিমজাতি তাতে পেরেশান হয়ে যায়। যেমনিভাবে একজন মুসলিম রমণীর জন্যে সতেরো হাজার সাদা-কালো ঘোড়া নিয়ে ছুটে গিয়েছিলেন খলিফা মু’তাসিম, তেমনিভাবে ওই মুসলিমকে সাহায্য করার জন্য ছুটে যায় তারা। এটাই ইসলামি ভ্রাতৃত্ববোধ। এটাই ঈমানি দায়িত্ব। এভাবেই মুমিনরা একতাবদ্ধ হয়ে গড়ে তোলে সিসাঢালা প্রাচীর। যে প্রাচীর কখনও পরাভূত হয় না। ক্ষয়ে যায় না। শত্রুর প্রবল আঘাতেও এ প্রাচীর গুঁড়িয়ে যায় না। ঠায় দাঁড়িয়ে থাকে মাথা উঁচু করে। বই : সিসাঢালা প্রাচীর লেখক : ইমাম ইবনু আবিদ দুনইয়া (রহিমাহুল্লাহ) অনুবাদক : মুনীরুল ইসলাম ইবনু জাকির বইয়ের নাম- সিসাঢালা প্রচীর লেখক- ইমাম ইবনু আবিদ দুনইয়া (রাহিমাহুল্লাহ) অনুবাদ- মুনীরুল ইসলাম ইবনু জাকির প্রকাশনী- সমর্পণ প্রকাশন
মোট পৃষ্ঠা : 80
বইয়ের ধরণ- আত্মউন্নয়ন, মোটিভেশনালSKU: n/a -
গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স
সাইমুম সমগ্র
আলহামদুলিল্লাহ, সাইমুম সমগ্র নিয়ে যাত্রা শুরু হলো।এক বছরের কর্মযজ্ঞ আজ আলোর মুখ দেখল।
ছোটোবেলায় স্বপ্ন দেখতাম, একদিন আবুল আসাদ স্যারকে ছুঁয়ে দেখব। আহমদ মুসাকে তো ছুঁতে পারব না!
আল্লাহ তায়ালার প্রতি কৃতজ্ঞতা। তিনি আমায় সাইমুম সিরিজ নিয়ে কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছেন। অসংখ্যবার আবুল আসাদ স্যারের সাথে কথা বলার, পরিকল্পনা করার সুযোগ করে দিয়েছেন।
খুব করে চেয়েছিলাম, এই মহানায়কের জীবদ্দশায় তার সৃষ্টিকর্মকে একত্রিত করে হাতে তুলে দেওয়ার।
আজ ৬০ খণ্ড সাইমুম এর পুরোটা নতুন আঙ্গিকে স্যারের হাতে তুলে দিয়ে বলেছি, ‘স্যালুট স্যার- এই আপনার সৃষ্টিরা।’
সাইমুম ঝড় তুলুক প্রতিটি কৈশোর মনে, প্রতিজনে।
SKU: n/a -
সমর্পণ-সন্দীপন
বাতায়ন
রাজা প্রশ্ন করলেন, “ডাক্তারের সংখ্যা বেশি, নাকি রোগীর সংখ্যা বেশি?” সভাসদেরা জবাব দিলেন রোগীর সংখ্যা বেশি। শুধু গোপাল ভাঁড় বলল ডাক্তারের সংখ্যা বেশি। এটা প্রমাণ করতে পরদিন সে অসুস্থ হওয়ার ভান করে রাজদরবারে এলো। রোগের ধরন শোনার পর রাজা-উজির-মন্ত্রী সকলেই নিজ নিজ মতামত দিতে লাগলেন। কেউ বলে এটা খাও, কেউ বলে ওটা মাখো। প্রমাণ হয়ে গেল যে, ডাক্তারের সংখ্যাই বেশি। মানুষ আসলে নিজের মতামত জানাতে পছন্দ করে৷ পত্র-পত্রিকার সীমিত পরিসরে সবার মত ছাপা হয় না। তাই অনেকেই বেছে নেয় ব্লগ। হয়ে ওঠে ব্লগার। কিন্তু ব্লগ মানেই কি শুধু নাস্তিকদের আখড়া? এখানে কি শুধুই ধর্ম নিয়ে গালাগালি চলে? উত্তর হচ্ছে “না।” পরিবার, সমাজ, দেশ, রাজনীতি, বিজ্ঞান, সাহিত্য সহ জীবনের প্রায় সকল দিক নিয়েই ব্লগে লেখা হয়। আবার জীবনের এই দিকগুলো নিয়ে ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকেও লেখালেখি করেন অনেকে৷ এমনই কিছু লেখককে একত্র করার একটি প্ল্যাটফর্ম হলো বাংলা ইসলামি ব্লগ “মুসলিম মিডিয়া”। মুসলিম মিডিয়া হতে চায় আমাদের মনের ঘরের একটি জানালা, যার মধ্য দিয়ে ইসলামের আলো এসে পড়বে ঘরটির দেয়ালে, মেঝেতে। সেখান থেকে নির্বাচিত কিছু আলোকরশ্মিকে মলাটবদ্ধ তৈরি হচ্ছে মুসলিম মিডিয়ার প্রথম বই “বাতায়ন”। বই : বাতায়ন লেখক : মুসলিম মিডিয়া ব্লগ সম্পাদনা : ড. আবু বকর মুহাম্মাদ জাকারিয়া পৃষ্ঠা : ২১৬
SKU: n/a -
মিনারাহ পাবলিকেশন্স
বিয়ে করিয়ে দিন
“দয়া করে ঘুম থেকে জেগে উঠুন। আপনার বাচ্চা আর বাচ্চাদের সামনে ধেয়ে আসা ভয়াবহ বিপদকে উপলব্ধি করুন। এই বিপদাসন্ন সময়ে আপনাদের চাইতে শক্ত হাত তারা আর কোথাও পাবেনা, পেতে পারে না। বিশ্বাস করুন, এই চোরাবালি থেকে তাদের উদ্ধারের জন্যে আজ আপনাদেরকেই দরকার, ভীষণভাবে দরকার।”
বইঃ বিয়ে করিয়ে দিন লেখকঃ Hossain Shakil প্রকাশনীঃ মিনারাহ পাবলিকেশন্স
পৃষ্ঠাঃ ৬৪
কাভারঃ পেপারব্যাক
নির্ধারিত মূল্যঃ ৬০ (ষাট) টাকা মাত্রSKU: n/a -
Cart totals
Subtotal | ₹9,790.00 |
---|---|
Shipping |
Shipping to West Bengal. |
Total | ₹10,640.00 |