- You cannot add that amount to the cart — we have 1 in stock and you already have 1 in your cart. View cart
You may be interested in…
-
মাক বায়ান
সীরাতুন নবি ৩
হাদীসভিত্তিক সর্বাধিক_বিশুদ্ধ_সীরাতগ্রন্থ “সহীহুস সীরাতিন নাবাবিয়্যাহ “-এর একমাত্র বাংলা অনুবাদ।
.কিতাবটির বৈশিষ্ট্য :
• এটিই একমাত্র সীরাতগ্রন্থ, যেখানে কোনও দুর্বল ঐতিহাসিক তথ্য স্থান পায়নি।• নবি-জীবনের প্রতিটি ঘটনা বিশুদ্ধ হাদীসের ভিত্তিতে এ কিতাবে সংকলন করা হয়েছে।• প্রায় তের শ বছর পূর্বে মূসা ইবনু উকবা এবং ইবনু ইসহাক রচিত সীরাতের মতো প্রাচীনতম সীরাতগ্রন্থগুলোর স্টাইল অনুসরণ করেই কিতাবটি রচনা করা হয়েছে।
• প্রতিটি টীকায় হাদীসের বিস্তারিত তথ্যসূত্র ও বিভিন্ন মুহাদ্দিসদের চুলচেরা বিশ্লেষণ দেওয়া হয়েছে। আগ্রহী পাঠকগণ চাইলেই মূলসূত্র মিলিয়ে দেখতে পারবেন।
• বিভিন্ন পরিস্থিতিতে নবিজি কী ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, কোন পন্থা অবলম্বন করেছেন আর কী নির্দেশনা দিয়েছেন আমাদের জন্যে, তার নির্ভরযোগ্য বর্ণনা পাওয়া যাবে এ সীরাতে।
• নবিজির জীবনী তাঁর জবানে এবং তাঁর সাহাবিদের জবানের মাধ্যমে জানার সৌভাগ্য লাভ করা যাবে।
• এই সীরাত পাঠের মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবনকে সুন্নাহর আলোয় আলোকিত করার সাহস ও শক্তি পাব ইন শা আল্লাহ।
.
.
লেখক: শাইখ ইবরাহীম আলি রহ.
নিরীক্ষক ও পর্যালোচক : ড. উমার সুলাইমান আশ্কার, ড. হাম্মাম আবদুর রহীম সাঈদ রহ.
অনুবাদক : শাইখ জিয়াউর রহমান মুন্সীSKU: n/a -
মাক বায়ান
তাবিয়িদের চোখে দুনিয়া
রাতের বেলা আল্লাহ তাআলা আমাদের সবচেয়ে নিকটবর্তী আসমানে অবতরণ করেন। আমাদের ডাকতে থাকেন। তিনি বলতে থাকেন, ‘কেউ আছে কি মাগফিরাত কামনাকারী, আমি তাকে মাফ করব? কেউ কি আছে প্রার্থনাকারী, আমি তার ডাকে সাড়া দেবো? কেউ কি আছে দুআকারী, আমি তার দুআ কবুল করব?’ [মুসলিম : ১৬৫০]
তাঁর সে ডাকে কতজনই-বা সাড়া দেয়। আমরা তো সারাদিন দুনিয়ার জন্যে দৌড়াদৌড়ি করি, আর রাতের বেলা মরার মতো ঘুমাই। অথচ তাবিয়িরা আল্লাহর ভয়ে এতটাই ভীত থাকতেন যে, রাতের বেলা ঘুমোতে পারতেন না ঠিকমতো।
আমির ইবনু কায়েস রহিমাহুল্লাহ-কে তার মেয়ে একদিন জিজ্ঞেস করল, “কী ব্যাপার বাবা! আমি (রাতের বেলা) সবাইকে ঘুমোতে দেখি, কিন্তু আপনাকে কখনও ঘুমোতে দেখি না যে!”
তখন আমির ইবনু কায়েস জবাব দিলেন, “মেয়ে আমার! জাহান্নাম তো তোমার বাবাকে ঘুমোতে দেয় না।” [তাবিয়িদের চোখে দুনিয়া, হাদীস : ০১]SKU: n/a -
-
পথিক প্রকাশন
কিতাবুল ফিতান ২য় খন্ড
সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব রহিমাহুল্লাহ থেকে বর্ণিত—তিনি বলেন, শামদেশে ব্যাপক ফিতনা দেখা দিবে। যখনই উক্ত দেশের কোনো প্রান্তের ফিতনা একটু শান্ত হবে, তখনই অন্য প্রান্তে উত্তপ্ত হয়ে উঠবে। এভাবে চলতে থাকবে, যা কখনো স্থিতিশীল হবে না, একপর্যায়ে একজন ঘোষক আসমান থেকে ঘোষণা করবে, হে লোকসকল! নিঃসন্দেহে অমুক হচ্ছে (ইমাম মাহদি) তোমাদের আমির।
নোট: এই হাদিসটির সত্যতা ইতিমধ্যেই আমরা দেখতে পাচ্ছি। বর্তমানে সিরিয়ার যুদ্ধবিগ্রহ আস্তে আস্তে বর্তমান পৃথিবির সকল সুপার পাওয়ারদের গ্রাস করে ফেলছে। খুব শীঘ্রই আমরা এসব সুপার পাওয়ারদের পতন দেখতে পাবো ইনশা আল্লাহ। আর সিরিয়ার এই ফিতনা চলবে ১২ থেকে ১৮ বছর, ইতিমধ্যেই আমরা ৯ বছর অতিবাহিত করে ফেলেছি। তাই বর্তমান জালেম সুপার পাওয়ারদের পতন ও মুসলমানদের সুদিন খুব বেশি দূরে নয় ইনশা আল্লাহ। তবে তার আগে মুসলমানদের সন্তান প্রসব বেদনার মত অনেক দুর্যোগ অতিবাহিত করতে হবে।
[কিতাবুল ফিতান : ৬৭৩]
[মুজামুত তাবরানি : ৪৬৬৬; মাকতু, যয়িফ]SKU: n/a -
মাক আসলাফ
সালাফের দরবারবিমুখতা
সালাফের দরবারবিমুখতা
আমাদের সত্যনিষ্ঠ মহান মনীষীরা রাজা-বাদশাদের কাছ থেকে সর্বাবস্থায় সর্বোচ্চ দূরত্ব অবলম্বন করতেন। বৈষয়িক জগতের আবিলতা ও অশুচিতায় জড়িয়ে যাওয়ার ভয়ে কীভাবে তারা শাসকগোষ্ঠীর দর্শন, তাদের দরবারে গমনাগমন থেকে নিজে বিরত থাকতেন এবং অন্যদেরকে বিরত থাকতে কড়া তাগিদ দিতেন, কখনো শাসকের সামনে উপস্থিত হয়ে গেলে কীভাবে তাদের অগ্নিঝরা উচ্চকণ্ঠে নিনাদিত হতো সত্যের আপোসহীন দাবি, মজলুমের মোকাদ্দমা, শাসকের বিভিন্ন অন্যায়, অনাচার ও অবিচারের কঠোর প্রতিবাদ—এসব জীবন্ত গল্প ও তাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা-নিংড়ানো মুক্তোসদৃশ উপদেশমালায় সমৃদ্ধ হয়েছে এই গ্রন্থ।
গ্রন্থটি হিজরী তৃতীয় শতাব্দী—মানে, আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর আগে লেখা। অথচ আজও তা কত প্রাসঙ্গিক, পাঠক বইটি হাতে নিলেই তা টের পাবেন!
বরং দরবারময় বর্তমানের চেয়ে কোনো যুগে মনে হয় এটা এত প্রাসঙ্গিক ছিল না। আলেম ও ইসলামপন্থীদের জবুথবু অসহায়ত্ব, প্রশাসনের সঙ্গে দৃষ্টিকটু পর্যায়ে মাখামাখি, ন্যায্য ও অন্যায্য বিভিন্ন অজুহাতে শাসকের দরবারে গমন, তাদের অন্তরঙ্গ সান্নিধ্য ও কৃপাদৃষ্টি লাভের প্রাণান্তকর প্রয়াস—সর্বোপরি গণমানুষের প্রতি শাসকের নির্লজ্জ জুলুমবাজি, মুসলমানদের প্রতি নানাবিধ উৎপীড়ন ও অন্যায় আচরণের সামনেও মুখ বুজে নীরব দর্শক হয়ে থাকার লাঞ্ছনাকর দৃশ্য সর্বত্রই বিরাজমান।
এটা দীন ও উম্মাহর সঙ্গে বিশ্বাসঘাকতা। ঈমান ও বিবেকের সঙ্গে প্রতারণা। মহান সালাফের সালেহীনের প্রতি বে-ওফাদারি। আলেমদের ইতিহাস ও মর্যাদার সঙ্গে নেহায়েত অশিষ্টাচারসুলভ ও বেমানান।
সালাফে সালেহীন কীভাবে শাসকের দরবার থেকে বাঁচার প্রাণপণ চেষ্টা করতেন আর তাদের অনুসারী হওয়ার দাবিদার আমরা আজ কীভাবে শাসকের কৃপাদৃষ্টি লাভের কুপ্রতিযোগিতায় লিপ্ত, সেই ফারাক তুলে ধরা হয়েছে বইটিতে।
লেখক—ইমাম আবু বকর মাররুযি রহ. (মৃত্যু: ২৭৫ হি.)
অনুবাদ, সংযোজন ও সম্পাদনা—শাইখ মীযান হারুন
পৃষ্ঠা সংখ্যা—১১২SKU: n/a -
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ., আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
কুরবানী ও জাবীহুল্লাহ
কুরবানী বিষয়ক হাইকোর্টের রীট
তাওরাত, যাবুর, ইঞ্জিল ও কুরআনের আলোকেকুরবানী ও জাবীহুল্লাহ
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
পি-এইচ. ডি. (রিয়াদ), এম. এ. (রিয়াদ), এম.এম. (ঢাকা)
অধ্যাপক, আল-হাদীস বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়াSKU: n/a -
আরিফ আজাদ, গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ
বর্তমান যুগ হলো প্রেজেন্টাশানের যুগ। একটা জিনিসকে আপনি কিভাবে, কতোটা সহজে, কতোটা সাবলীলভাবে, কতোটা মাধুর্যতায় প্রেজেন্টেশান করছেন তার উপর কিন্তু অনেক কিছুই নির্ভর করে।
ন্যাচারালি, মানুষের একটা স্বভাব হচ্ছে – এরা তত্ত্বকথা খুব কম হজম করতে পারে। এরা চায় সহজবোধ্যতা।
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ এ লেখক আরিফ আজাদ ঠিক এই পদ্ধতিই বেছে নিয়েছেন। তিনি গতানুগতিক লেকচার বা তত্বকথার ধাঁচে না গিয়ে, বক্তব্যের বিষয়গুলোকে গল্পের ধাঁচে ফেলে সাজিয়েছেন। প্রতিটি গল্পের শুরুতেই আছে মজার, আগ্রহ উদ্দীপক একটি সূচনা। কোথাও বা গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র সাজিদের সাথে তাঁর বন্ধু আরিফের খুনসুটি, কোথাও বা মজার কোন স্মৃতির রোমন্থন, কোথাও বা আছে সিরিয়াস কোন ব্যাপারে সিরিয়াস কোন হুশিয়ারি। গল্পে মজা আছে, আনন্দ আছে। মোটামুটি, সার্থক গল্পে যা যা উপাদান থাকা দরকার, যা যা থাকলে পাঠকের গল্প পাঠে বিরক্তি আসেনা, রুচি হারায় না- তার সবকিছুর এক সম্মিলিত সন্নিবেশ যেন লেখক আরিফ আজাদের এই সিরিজের একেকটি এপিসোড।
গল্পে গল্পে যুক্তি খন্ডন, পাল্টা যুক্তি ছুঁড়ে দেওয়া, পরম মমতায় অবিশ্বাসের অন্ধকার দূরীকরণে এ যেন এক বিশ্বস্ত শিল্পী।
SKU: n/a -
আরিফ আজাদ, লেখক, প্রকাশন, সমকালীন
গল্পগুলো অন্যরকম
অনার্স সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি। একবার আমাদের বাসায় আমার এক বড়োলোক খালা এলেন বেড়াতে। খালা বোরকা পরেন, সাথে ছিল কালো জর্জেট কাপড়ের ওপরে যশোরের কাঁথা-স্টিচের কাজ করা খুব সুন্দর ওড়না৷ কথায় কথায় মা জানতে চাইলেন খালার কাছে, এই ওড়না কোথায় পাওয়া যায় আর দামই বা কেমন৷ খালা দোকানের নাম-ঠিকানা, দাম সবই বললেন, দাম শুনে মা চুপসে গেলেন৷ আমার চোখে চোখ পড়ায় শুধু বললেন, ‘তোর আন্টির ওড়নাটি সুন্দর, না?’
টিউশনি করতাম তিনটি৷ একটি টিউশনি থেকে দেড় হাজার টাকা পেতাম৷ সেই টিউশনির বেতনের প্রায় পুরো টাকাটা খরচ করে মায়ের জন্য ঠিক সেই ডিজাইনের একটি ওড়না কিনলাম৷ বাসায় ফিরে মাকে প্যাকেটটি দিয়ে ইশারায় বললাম খুলে দেখতে৷ মা খুলে চোখ কপালে তুলে ফেলল। আমাকে কিছুক্ষণ বকাবাদ্য করে নিজেই গিয়ে আয়নার সামনে দাঁড়াল। নতুন ওড়নার ভাঁজ খুলে গায়ে জড়াল। আমি পাশের রুম থেকে মায়ের আনন্দ-অশ্রু লুকানোর প্রাণপণ চেষ্টা দেখছিলাম৷
‘গল্পগুলো অন্যরকম’ বই থেকে নেওয়া কিয়দংশ…
SKU: n/a -
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ., আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
খুতবাতুল ইসলাম
সুন্নাতের আলোকে খুতবা ও মাতৃভাষা
আমাদের দেশে অনেক মসজিদে আরবী খুতবার আগে বাংলায় আলোচনা করা হয়। কেউ বা আরবী খুতবার মধ্যেই বাংলায় আলোচনা করেন। কেউ খুতবার আগে পরে কোনোরূপ আলোচনা করেন না। খুতবার মধ্যে, পূর্বে বা পরে অনারব ভাষায় কোনো অনুবাদ বা ওয়ায করা যাবে কিনা এ বিষয়ে মতভেদ রয়েছে। এ মতভেদের উদ্দেশ্য মহৎ, তা হলো সুন্নাতে নববীর পরিপূর্ণ অনুসরণ করে খুতবার ইবাদত পালন করা। এজন্য সুন্নাতের পরিচয়, খুতবার বিষয়ে সুন্নাতে নববী এবং সুন্নাতের আলোকে খুতবার আগে, পরে বা মধ্যে মাতৃভাষায় বয়ান বিষয়ে আলোচনা করেতে চাই। আল্লাহর তাওফীক প্রার্থনা করছি।
এবিষয়ে বিস্তারিত জানতে বইটি সংগ্রহ করুণ !!!
SKU: n/a -
মাক বায়ান
আত্মশুদ্ধি
মনের একটি রোগ হলো, সে নিজেকে মুক্তির দ্বারপ্রান্তে উপনীত মনে করে। সেভাবে, বিভিন্ন যিকির-আযকার ও ইবাদাত-বন্দেগী দিয়ে মুক্তির দরজায় কড়া নাড়বে আর দরজা তার জন্য সুন্দরভাবে খুলে যাবে। অথচ বাস্তবে দেখা যায় অবাধ্যতা আর পাপাচারের মাধ্যমে সে নিজেই মুক্তির দরজাকে বন্ধ করে ফেলার সকল আয়োজন সম্পন্ন করে রাখে।
.
হুসাইন বিন ইয়াহয়া আমাকে জাফর বিন মুহাম্মাদ থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনিবলেন, আমি মাসরূক রাহিমাহুল্লাহ-কে বলতে শুনেছি, রাবিয়া আদাওয়ীয়াহ রাহিমাহাল্লাহ একবার সালিহ মিররির মজলিসের পাশ দিয়ে অতিক্রম করছিলেন। সে সময় সালিহ বলছিলেন, ‘যে ব্যক্তি দরজার কড়া অনবরত নাড়াতেই থাকবে আশা করা যায় তার জন্য দরজা খোলা হবে।’
.
এই কথা শুনে রাবিয়া বললেন, ‘দরজা খোলাই থাকে। কিন্তু বান্দা নিজেই তো সেই দরজা থেকে পলায়ন করে।’
.
ভুল পথে পা বাড়িয়ে উদ্দিষ্ট স্থানে পৌঁছার আশা করা যায় না। সুতরাং একজন বান্দা নিজের জন্য কুপ্রবৃত্তির দরজা উন্মুক্ত করে কীভাবে মুক্তির আশা করতে পারে? যে ব্যক্তি আল্লাহ তাআলার অবাধ্যতা থেকে নিজেকে বারণ করতে পারে না তার মুক্তি তো সদূর পরাহত।
.
ইবনু আবিদ দুনয়া রাহিমাহুল্লাহ বলেন, কোন এক জ্ঞানী ব্যক্তি বলেছেন, ‘তোমার ভেতর পঙ্কিলতা থাকলে তুমি মুক্তি পাবে বলে আশা কোরো না।’
.
এই সমস্যার সমাধান বিষয়ে বিশিষ্ট আবেদ সিররি সাকতী রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন, এর থেকে প্রতিকারের উপায় হলো, হিদায়াতের পথে চলা, হালাল খাদ্য ভক্ষণ করা এবং পরিপূর্ণ আল্লাহভীতি অর্জন করা।
.
বই : আত্মশুদ্ধিSKU: n/a -
সমর্পণ-সন্দীপন
দরজা এখনও খোলা
তুমি যে পথে হাঁটছ, ওটা অন্ধকারের পথ। বিন্দুমাত্র আলো নেই ওখানে। ও পথ যতই পাড়ি দেবে, ততই হারিয়ে যাবে নিকষকালো আঁধারে। তুমি অন্ধকারে হাঁটবে আর পথহারা হবে। আঁধারের বাঁদুরেরা তোমায় ভয় দেখাবে ক্ষণে ক্ষণে। একাকী তুমি আরও ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়বে। ভীত-বিহ্বল চিত্তে একসময় ক্লান্ত-পরিশ্রান্ত হয়ে তলিয়ে যাবে অতল ভয়ানক খাঁদে। পথিক! তোমায় আলোর পথে ডাকছি। এখানে আলোআঁধারি খেলা নেই। নেই আঁধারের বাঁদুরের কোনো স্থান। চারিদিকে কেবল আলো আর আলো। এখানকার আলো থেকে ছিটকে-পড়া পুণ্যময় রশ্মিগুলো, তোমায় নিত্য ডাকছে হাতছানি দিয়ে। এ পথে হাঁটলে তুমি কখনও পথহারা হবে না। অতল তলে হারিয়ে যাবে না। এর শেষটা মিশে আছে জান্নাতের সাথে। এ পথের দরজা এখনও খোলা আছে। এসো তবে ফিরে… বই : দরজা এখনও খোলা লেখক : ইমাম ইবনু আবিদ দুনইয়া (রহিমাহুল্লাহ) অনুবাদক : মুহাম্মাদ ইউসুফ আলী বইয়ের নাম- দরজা এখনো খোলা লেখক- ইমাম ইবনু আবিদ দুনইয়া (রাহিমাহুল্লাহ) অনুবাদক- এম এ ইউসুফ আলী প্রকাশনী- সমর্পণ প্রকাশন মোট পৃষ্ঠা : ৭২ বইয়ের ধরণ- আত্মশুদ্ধি, আত্মিক উন্নয়ন, ইসলামিSKU: n/a
Cart totals
Subtotal | ₹11,470.00 |
---|---|
Shipping |
Shipping to West Bengal. |
Total | ₹12,470.00 |