You may be interested in…
-
মাক বায়ান
তাবিয়িদের চোখে দুনিয়া
রাতের বেলা আল্লাহ তাআলা আমাদের সবচেয়ে নিকটবর্তী আসমানে অবতরণ করেন। আমাদের ডাকতে থাকেন। তিনি বলতে থাকেন, ‘কেউ আছে কি মাগফিরাত কামনাকারী, আমি তাকে মাফ করব? কেউ কি আছে প্রার্থনাকারী, আমি তার ডাকে সাড়া দেবো? কেউ কি আছে দুআকারী, আমি তার দুআ কবুল করব?’ [মুসলিম : ১৬৫০]
তাঁর সে ডাকে কতজনই-বা সাড়া দেয়। আমরা তো সারাদিন দুনিয়ার জন্যে দৌড়াদৌড়ি করি, আর রাতের বেলা মরার মতো ঘুমাই। অথচ তাবিয়িরা আল্লাহর ভয়ে এতটাই ভীত থাকতেন যে, রাতের বেলা ঘুমোতে পারতেন না ঠিকমতো।
আমির ইবনু কায়েস রহিমাহুল্লাহ-কে তার মেয়ে একদিন জিজ্ঞেস করল, “কী ব্যাপার বাবা! আমি (রাতের বেলা) সবাইকে ঘুমোতে দেখি, কিন্তু আপনাকে কখনও ঘুমোতে দেখি না যে!”
তখন আমির ইবনু কায়েস জবাব দিলেন, “মেয়ে আমার! জাহান্নাম তো তোমার বাবাকে ঘুমোতে দেয় না।” [তাবিয়িদের চোখে দুনিয়া, হাদীস : ০১]SKU: n/a -
মাক বায়ান
আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল
উমার ইবনুল খাত্তাব (রা)-এর সাথে কজন ইয়ামানি লোকের দেখা হলো। যারা ফসল ফলানো বাদ দিয়ে অলসভাবে বসে ছিল। তিনি তাদের জিজ্ঞেস করলেন, “তোমরা কারা?”
.
তারা বলল, “আমরা হলাম তাওয়াক্কুলকারী।”
.
উমার (রা) বললেন, “তোমরা বরং অলস বসে-থাকা লোক! তাওয়াক্কুলকারী তো সে, যে যমীনে বীজ ফেলে, তারপর আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে।”
.
বই : আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল
হাদীস নং : ১০SKU: n/a -
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ., আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
খুতবাতুল ইসলাম
সুন্নাতের আলোকে খুতবা ও মাতৃভাষা
আমাদের দেশে অনেক মসজিদে আরবী খুতবার আগে বাংলায় আলোচনা করা হয়। কেউ বা আরবী খুতবার মধ্যেই বাংলায় আলোচনা করেন। কেউ খুতবার আগে পরে কোনোরূপ আলোচনা করেন না। খুতবার মধ্যে, পূর্বে বা পরে অনারব ভাষায় কোনো অনুবাদ বা ওয়ায করা যাবে কিনা এ বিষয়ে মতভেদ রয়েছে। এ মতভেদের উদ্দেশ্য মহৎ, তা হলো সুন্নাতে নববীর পরিপূর্ণ অনুসরণ করে খুতবার ইবাদত পালন করা। এজন্য সুন্নাতের পরিচয়, খুতবার বিষয়ে সুন্নাতে নববী এবং সুন্নাতের আলোকে খুতবার আগে, পরে বা মধ্যে মাতৃভাষায় বয়ান বিষয়ে আলোচনা করেতে চাই। আল্লাহর তাওফীক প্রার্থনা করছি।
এবিষয়ে বিস্তারিত জানতে বইটি সংগ্রহ করুণ !!!
SKU: n/a -
সমর্পণ-সন্দীপন
বাতায়ন
রাজা প্রশ্ন করলেন, “ডাক্তারের সংখ্যা বেশি, নাকি রোগীর সংখ্যা বেশি?” সভাসদেরা জবাব দিলেন রোগীর সংখ্যা বেশি। শুধু গোপাল ভাঁড় বলল ডাক্তারের সংখ্যা বেশি। এটা প্রমাণ করতে পরদিন সে অসুস্থ হওয়ার ভান করে রাজদরবারে এলো। রোগের ধরন শোনার পর রাজা-উজির-মন্ত্রী সকলেই নিজ নিজ মতামত দিতে লাগলেন। কেউ বলে এটা খাও, কেউ বলে ওটা মাখো। প্রমাণ হয়ে গেল যে, ডাক্তারের সংখ্যাই বেশি। মানুষ আসলে নিজের মতামত জানাতে পছন্দ করে৷ পত্র-পত্রিকার সীমিত পরিসরে সবার মত ছাপা হয় না। তাই অনেকেই বেছে নেয় ব্লগ। হয়ে ওঠে ব্লগার। কিন্তু ব্লগ মানেই কি শুধু নাস্তিকদের আখড়া? এখানে কি শুধুই ধর্ম নিয়ে গালাগালি চলে? উত্তর হচ্ছে “না।” পরিবার, সমাজ, দেশ, রাজনীতি, বিজ্ঞান, সাহিত্য সহ জীবনের প্রায় সকল দিক নিয়েই ব্লগে লেখা হয়। আবার জীবনের এই দিকগুলো নিয়ে ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকেও লেখালেখি করেন অনেকে৷ এমনই কিছু লেখককে একত্র করার একটি প্ল্যাটফর্ম হলো বাংলা ইসলামি ব্লগ “মুসলিম মিডিয়া”। মুসলিম মিডিয়া হতে চায় আমাদের মনের ঘরের একটি জানালা, যার মধ্য দিয়ে ইসলামের আলো এসে পড়বে ঘরটির দেয়ালে, মেঝেতে। সেখান থেকে নির্বাচিত কিছু আলোকরশ্মিকে মলাটবদ্ধ তৈরি হচ্ছে মুসলিম মিডিয়ার প্রথম বই “বাতায়ন”। বই : বাতায়ন লেখক : মুসলিম মিডিয়া ব্লগ সম্পাদনা : ড. আবু বকর মুহাম্মাদ জাকারিয়া পৃষ্ঠা : ২১৬
SKU: n/a -
সমর্পণ-সন্দীপন
সিসাঢালা প্রাচীর
মুসলিম উম্মাহ হলো একটি দেহের মতো। আফ্রিকার অধিবাসী কোনো মুসলিম যদি সাহায্যের জন্যে হাত বাড়ায়, তবে ভারতবর্ষে বসেও একজন মুসলিম সে আহ্বানে সাড়া দেয়। আটলান্টিকের এক অজানা স্থান থেকেও যদি কোনো মুমিনের আর্তচিৎকার ভেসে আসে, তবে পুরো মুসলিমজাতি তাতে পেরেশান হয়ে যায়। যেমনিভাবে একজন মুসলিম রমণীর জন্যে সতেরো হাজার সাদা-কালো ঘোড়া নিয়ে ছুটে গিয়েছিলেন খলিফা মু’তাসিম, তেমনিভাবে ওই মুসলিমকে সাহায্য করার জন্য ছুটে যায় তারা। এটাই ইসলামি ভ্রাতৃত্ববোধ। এটাই ঈমানি দায়িত্ব। এভাবেই মুমিনরা একতাবদ্ধ হয়ে গড়ে তোলে সিসাঢালা প্রাচীর। যে প্রাচীর কখনও পরাভূত হয় না। ক্ষয়ে যায় না। শত্রুর প্রবল আঘাতেও এ প্রাচীর গুঁড়িয়ে যায় না। ঠায় দাঁড়িয়ে থাকে মাথা উঁচু করে। বই : সিসাঢালা প্রাচীর লেখক : ইমাম ইবনু আবিদ দুনইয়া (রহিমাহুল্লাহ) অনুবাদক : মুনীরুল ইসলাম ইবনু জাকির বইয়ের নাম- সিসাঢালা প্রচীর লেখক- ইমাম ইবনু আবিদ দুনইয়া (রাহিমাহুল্লাহ) অনুবাদ- মুনীরুল ইসলাম ইবনু জাকির প্রকাশনী- সমর্পণ প্রকাশন
মোট পৃষ্ঠা : 80
বইয়ের ধরণ- আত্মউন্নয়ন, মোটিভেশনালSKU: n/a -
সমকালীন
বিশ্বাসের বয়ান
অনেকেই জানতে চেয়েছেন বিশ্বাসের বয়ান কি নাস্তিকদের বিরুদ্ধে লেখা কোনো বই? এই প্রশ্নের সহজ উত্তর হচ্ছে না। বিশ্বাসের বয়ান নাস্তিকদের বিরুদ্ধে নয়, বলা যেতে পারে বিশ্বাসের বয়ান নাস্তিকদের জন্য।
এই বইয়ে যুক্তি ও প্রমানের মাধ্যমে বিভিন্নভাবে বিশ্বাসের শিকড়ে পৌছানোর চেষ্টা করেছি।
যারা অবিশ্বাসী তাদের বিশ্বাসের রাস্তায় পা ফেলতে সহায়ক হবে এই বই, যারা বিশ্বাসী তাদের বিশ্বাসের কারন খুজে পেতে ও বিশ্বাসকে দৃঢ় করতে সহায়ক হবে এই বই আর যারা সংশয়ের রশি ধরে ঝুলে আছে তাদেরকে বিশ্বাসের দুর্গে ঝাপিয়ে পড়তে সহায়ক হবে এই বই।
আপনাদের বই বিশ্বাসের বয়ান, এই বইয়ের মাধ্যমে যদি একজন পাঠকেরও ভাবনার দুয়ার উন্মোচন হয় তবে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াসকে সার্থক ভেবে নেবো।SKU: n/a -
পথিক প্রকাশন
কিতাবুল ফিতান ২য় খন্ড
সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব রহিমাহুল্লাহ থেকে বর্ণিত—তিনি বলেন, শামদেশে ব্যাপক ফিতনা দেখা দিবে। যখনই উক্ত দেশের কোনো প্রান্তের ফিতনা একটু শান্ত হবে, তখনই অন্য প্রান্তে উত্তপ্ত হয়ে উঠবে। এভাবে চলতে থাকবে, যা কখনো স্থিতিশীল হবে না, একপর্যায়ে একজন ঘোষক আসমান থেকে ঘোষণা করবে, হে লোকসকল! নিঃসন্দেহে অমুক হচ্ছে (ইমাম মাহদি) তোমাদের আমির।
নোট: এই হাদিসটির সত্যতা ইতিমধ্যেই আমরা দেখতে পাচ্ছি। বর্তমানে সিরিয়ার যুদ্ধবিগ্রহ আস্তে আস্তে বর্তমান পৃথিবির সকল সুপার পাওয়ারদের গ্রাস করে ফেলছে। খুব শীঘ্রই আমরা এসব সুপার পাওয়ারদের পতন দেখতে পাবো ইনশা আল্লাহ। আর সিরিয়ার এই ফিতনা চলবে ১২ থেকে ১৮ বছর, ইতিমধ্যেই আমরা ৯ বছর অতিবাহিত করে ফেলেছি। তাই বর্তমান জালেম সুপার পাওয়ারদের পতন ও মুসলমানদের সুদিন খুব বেশি দূরে নয় ইনশা আল্লাহ। তবে তার আগে মুসলমানদের সন্তান প্রসব বেদনার মত অনেক দুর্যোগ অতিবাহিত করতে হবে।
[কিতাবুল ফিতান : ৬৭৩]
[মুজামুত তাবরানি : ৪৬৬৬; মাকতু, যয়িফ]SKU: n/a -
Cart totals
Subtotal | ₹8,910.00 |
---|---|
Shipping |
Shipping to West Bengal. |
Total | ₹9,580.00 |