You may be interested in…
-
পথিক প্রকাশন
কিতাবুল ফিতান ১ম খন্ড
সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব রহিমাহুল্লাহ থেকে বর্ণিত—তিনি বলেন, শামদেশে ব্যাপক ফিতনা দেখা দিবে। যখনই উক্ত দেশের কোনো প্রান্তের ফিতনা একটু শান্ত হবে, তখনই অন্য প্রান্তে উত্তপ্ত হয়ে উঠবে। এভাবে চলতে থাকবে, যা কখনো স্থিতিশীল হবে না, একপর্যায়ে একজন ঘোষক আসমান থেকে ঘোষণা করবে, হে লোকসকল! নিঃসন্দেহে অমুক হচ্ছে (ইমাম মাহদি) তোমাদের আমির।
নোট: এই হাদিসটির সত্যতা ইতিমধ্যেই আমরা দেখতে পাচ্ছি। বর্তমানে সিরিয়ার যুদ্ধবিগ্রহ আস্তে আস্তে বর্তমান পৃথিবির সকল সুপার পাওয়ারদের গ্রাস করে ফেলছে। খুব শীঘ্রই আমরা এসব সুপার পাওয়ারদের পতন দেখতে পাবো ইনশা আল্লাহ। আর সিরিয়ার এই ফিতনা চলবে ১২ থেকে ১৮ বছর, ইতিমধ্যেই আমরা ৯ বছর অতিবাহিত করে ফেলেছি। তাই বর্তমান জালেম সুপার পাওয়ারদের পতন ও মুসলমানদের সুদিন খুব বেশি দূরে নয় ইনশা আল্লাহ। তবে তার আগে মুসলমানদের সন্তান প্রসব বেদনার মত অনেক দুর্যোগ অতিবাহিত করতে হবে।
[কিতাবুল ফিতান : ৬৭৩]
[মুজামুত তাবরানি : ৪৬৬৬; মাকতু, যয়িফ]SKU: n/a -
আরিফ আজাদ, সমকালীন
আরজ আলী সমীপে
সেই উত্তাল সময়ের কথা মনে পড়ে? আল্লাহ, নবী, রাসূল (সাঃ) কে নিয়ে ব্লগে, ফেইসবুকে নাস্তিকদের কদাকার, কুৎসিত, অসভ্য সব মিথ্যাচার তখন চারদিকে। দেশটাও অশান্ত।
তারা লিখতো আর আমাদের বলতো, – ‘মোল্লাগন! পারলে লেখার বিরুদ্ধে লিখো। কলমের বিরুদ্ধে কলম ধরো। যুক্তির বিরুদ্ধে আনো যুক্তি….’
তাদের অসভ্যতা আর নোংরামি দেখে বুকটা ফেঁটে যেতো। আমাদের ধর্ম আমাদের কাছে প্রাণের চেয়েও প্রিয়। এই ধর্ম নিয়ে কটুক্তি সহ্য হয়? সহ্য হয়নি কারো। আমাদেরই মধ্য থেকে ‘আরিফ আজাদ’ নামের একজন এগিয়ে এলেন। এর আগে অবশ্য অনেকেই অনেকভাবে এগিয়ে এসেছেন। তবে, আরিফ আজাদ যেন তাদের সামনে ছুড়ে দিলেন মরণঘাতী এক বোমা। নিয়ম করে লিখতে লাগলেন সেই নাস্তিক্যবাদীদের মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে। যুক্তির পরতে যুক্তি। তথ্যের পরতে তথ্য। মিথ্যার আবরণ সরিয়ে আরিফ আজাদ যেন নির্মাণ করে চলেছেন বিশ্বাসের এই সুউচ্চ মিনার।
রচিত হয়ে গেলো ‘প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ’। এরপর? এরপর বাকিটা ইতিহাস। এই ইতিহাস বিজয়ের। এই ইতিহাস মিথ্যার বিরুদ্ধে সত্যের জয়ী হবার ইতিহাস। আজ চারদিকে বিশ্বাসীদের ফল্গুধারা। চারিদিকে আজ অসংখ্য, অজস্র সাজিদ জেগে উঠেছে। এ যেন বাংলার বুকে ইসলামী ‘বাংলা বসন্ত’।
‘প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ’ প্রকাশের পর নাস্তিকপাড়ায় যেন নেমে এসেছে অমানিশার অন্ধকার। কী করেনি তারা? কী বাদ রেখেছিলো? লেখককে ব্যক্তিগত আক্রমণ, তাঁর বইয়ের ফেইক পিডিএফ, ফেইক এপ্স, ইউটিউব ভিডিও করে তাকে গালাগালি, জঙ্গী, ইডিয়ট সহ নানান রকম কুৎসা তারা রটিয়েছে। কিন্তু সাজিদ এগিয়ে গেছে তার নিজস্ব গতিতে। সত্য যেমন এগিয়ে চলে তার নিজস্ব পথে, সেরকম।প্রতিশ্রুতিশীল লেখক আরিফ আজাদ এবারও নতুন আরেকটি বই নিয়ে আমাদের সামনে হাজির হয়েছেন এই বইমেলায়। বইটির নাম- ‘আরজ আলী সমীপে’। আরজ আলী হলেন বাংলা নাস্তিকদের পুরোধা। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাবিহীন এই লোক নিজেকে স্বশিক্ষিত হিসেবে দাবি করতেন। তিনি নাস্তিকতার পক্ষে একটি বই লিখেছিলেন। বইটার নাম ছিলো – ‘সত্যের সন্ধান’। সেই বইতে ধর্ম, আল্লাহ, আত্মা, পরকাল ইত্যাদি বিষয় নিয়ে তিনি সন্দেহ সৃষ্টিকারী কিছু প্রশ্ন উপস্থাপন করেছেন। লেখক আরিফ আজাদ উনার ‘আরজ আলী সমীপে’ বইতে সেসমস্ত যুক্তি, প্রশ্নগুলোকে ধরে ধরে জবাব দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।
এই বইটিও প্রকাশের আগে বাংলা নাস্তিক সমাজে ‘চুলকানির’ কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ইতোমধ্যে।
SKU: n/a -
সমকালীন
বিশ্বাসের বয়ান
অনেকেই জানতে চেয়েছেন বিশ্বাসের বয়ান কি নাস্তিকদের বিরুদ্ধে লেখা কোনো বই? এই প্রশ্নের সহজ উত্তর হচ্ছে না। বিশ্বাসের বয়ান নাস্তিকদের বিরুদ্ধে নয়, বলা যেতে পারে বিশ্বাসের বয়ান নাস্তিকদের জন্য।
এই বইয়ে যুক্তি ও প্রমানের মাধ্যমে বিভিন্নভাবে বিশ্বাসের শিকড়ে পৌছানোর চেষ্টা করেছি।
যারা অবিশ্বাসী তাদের বিশ্বাসের রাস্তায় পা ফেলতে সহায়ক হবে এই বই, যারা বিশ্বাসী তাদের বিশ্বাসের কারন খুজে পেতে ও বিশ্বাসকে দৃঢ় করতে সহায়ক হবে এই বই আর যারা সংশয়ের রশি ধরে ঝুলে আছে তাদেরকে বিশ্বাসের দুর্গে ঝাপিয়ে পড়তে সহায়ক হবে এই বই।
আপনাদের বই বিশ্বাসের বয়ান, এই বইয়ের মাধ্যমে যদি একজন পাঠকেরও ভাবনার দুয়ার উন্মোচন হয় তবে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াসকে সার্থক ভেবে নেবো।SKU: n/a -
ড. আলি মুহাম্মাদ সাল্লাবি, কালান্তর
সিরাতুন নবি সা. (৩য় খণ্ড)
বইয়ের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
শত শত সিরাত পড়তে কার না মন চায়! মন তো চায়, রাসুলের যত জীবনী আছে, সব আমার পড়া থাক। কিন্তু মন চাইলেও জীবন ও জীবিকার চাপে আমরা অনেক কিছুই পড়ি না। অনেক কিছু মাটির মানুষের পক্ষে সম্ভবও না।
বিশ্ব জুড়ে চলছে সিরাতের নানামুখী কাজ। সে ধারাবাহিকতায় একটি সিরাত যদি এমন পাওয়া যায়, যেটি অনেক সিরাতের মূল স্বর ও সুরকে ধারণ করছে, তাহলে কেমন হয়!
ড. শায়খ আলি মুহাম্মাদ সাল্লাবি রচিত এই সিরাত আপনাকে শত শত সিরাত পাঠের নির্যাস, তথ্য ও অভিজ্ঞান দিতে পারে। সিরাতটি সেভাবেই রচিত। সিরাতটির আরও একটি দিক এই—রাসুলের জীবন-অভিজ্ঞতাকে অবলম্বন করে বর্তমান সময়ের রাজনৈতিক অস্থিরতার সমাধান এতে বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।
মানব-জীবনের শুদ্ধতার মাপকাঠি নবিজির আদর্শ। তাই তাঁর জীবনী বা সিরাত অধ্যয়ন করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য অতি জরুরি। তাই ড. সাল্লাবি রচিত প্রায় ১৬৫০ পৃষ্ঠার ৩ খণ্ডের সিরাতুন নবি সা.-এর মতো বহু-বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত একটি গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যবহ সিরাত মুসলিম-মাত্র সংগ্রহে থাকা অতি দরকারি।
SKU: n/a -
মিনারাহ পাবলিকেশন্স
অবিশ্বাসের বিভ্রাট
“Belief can blunt human reason and common sense, even in learned scholars. What is needed is more impartial study.”
“বিশ্বাস মানুষের যুক্তি ও সাধারণ বিবেককে ভোঁতা করে দিতে পারে, এমনকিও পড়ুয়া বিদ্বানকেও। আমাদের যা দরকার তা হলো নিরপেক্ষ পর্যালোচনা।”নির্ধারিত মূল্যের বই
SKU: n/a -
মাক বায়ান
সীরাতুন নবি ৪
কেউ যদি আল্লাহকে ভালোবাসতে চায়, আল্লাহর দয়া পেতে চায়, পরকালীন সাফল্য অর্জন করতে চায়—তাকে অবশ্যই নবি মুহাম্মাদ স.-এর আদর্শ আঁকড়ে ধরতে হবে। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেন, “(হে মুহাম্মাদ!) তুমি বলে দাও, ‘যদি তোমরা যথার্থই আল্লাহকে ভালোবাসো, তা হলে আমার অনুসরণ করো, আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের গোনাহ মাফ করে দেবেন।’” [সূরা আ ল ইমরান : ৩১]
.
কাজেই আল্লাহকে পেতে হলে, অবশ্যই নবিজিকে মেনে চলতে হবে। তাঁর রেখে-যাওয়া সুন্নাহর অনুসরণ করতে হবে। তাঁর আদর্শ বাস্তবায়ন করতে হবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে। তবেই কেবল ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন নাজাত পাওয়া সম্ভব হবে।
.
বিভিন্ন পরিস্থিতিতে নবিজি কী ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, কোন কোন দিক-নির্দেশনা রেখে গেছেন আমাদের জন্যে ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত ধারণা রাখতে হবে প্রতিটি মুসলিমকে। আর এই বিষয়ে জানার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হচ্ছে “সীরাত”। তাই এমন একটি বিশুদ্ধ সীরাত-গ্রন্থ আমাদের সামনে থাকা জরুরি, যেখানে কোনো ঐতিহাসিক বর্ণনা বা দুর্বল হাদীস থাকবে না। বরং স্বয়ং নবিজির জবানের মাধ্যমে ও তাঁর সাহাবিদের জবানের আলোকে নবিজির জীবনী বর্ণিত হবে। যেটাকে মুসলিমরা দলিল হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে নির্দ্বিধায়। তবে হাদীসের বিপুল ভাণ্ডার থেকে অনুসন্ধান চালিয়ে—বিশুদ্ধ হাদীসগুলো নবিজির জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সময়ের ক্রমধারা অনুসারে সাজানোটা অত্যন্ত কষ্টসাধ্য কাজ।
.
আল-হামদু লিল্লাহ, সেই কষ্টসাধ্য কাজটিই সম্পন্ন করেছেন আরব-বিশ্বের বিখ্যাত হাদীসবিশারদ শাইখ ইবরাহীম আলি রহ.। তিনি “সহীহুস সীরাতিন নাবাবিয়্যাহ” নামে বিশুদ্ধ হাদীসের বর্ণনার আলোকে নবিজির সীরাত লিখেছেন। যেখানে কোনো দুর্বল হাদীস কিংবা ঐতিহাসিকদের দেওয়া বর্ণনা স্থান দেননি। না, এটি কেবল আমাদের দাবি নয়। বরং সামসময়িক বিখ্যাত মুহাদ্দিসরাও এ কথার স্বীকৃতি দিয়েছেন। শাইখ ড. উমার সুলাইমান আশকার এ সীরাত-গ্রন্থ সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন, “নবি স.-এর সীরাত-বিষয়ক বর্ণনার বিক্ষিপ্ত ও বিপুল পরিমাণ তথ্যকে এই গবেষক তাঁর এই গ্রন্থে একত্র করতে সক্ষম হয়েছেন। এসব বর্ণনাকে সুবিন্যস্ত বিষয়াবলীতে বিভক্ত করে, এদের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক স্থাপনের ক্ষেত্রেও তিনি সমানভাবে সফল। এই গ্রন্থের সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হলো—এখানে কেবল বিশুদ্ধ বর্ণনাকে স্থান দেওয়া হয়েছে। এ গ্রন্থকে দুর্বল ও জাল হাদীস থেকে দূরে রাখা হয়েছে।” [সীরাতুন নবি : ১/১৮]
.
জর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের হাদীস বিভাগের সাবেক অধ্যাপক শাইখ ড. হুম্মাম আবদুর রহীম এই সীরাত সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেছেন, “অনেক বছরের অক্লান্ত চেষ্টা, সাধনা ও অধ্যবসায়ের পর (হাদীস-ভিত্তিক সীরাত রচনার) এ প্রচেষ্টা সফল হলো। (এ গ্রন্থে) লেখক সীরাতের বিচিত্র তথ্যাবলি জমা করার পাশাপাশি, বিপুল-সংখক হাদীসের মানগত অবস্থান উল্লেখ করেছেন এবং দুর্বোধ্য শব্দগুলোর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। এ কথা বলতে পারি, মুহাদ্দিসদের দৃষ্টিকোণ থেকে সীরাত লেখার ক্ষেত্রে এ গ্রন্থটি অচিরেই অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচনাকর্মের মর্যাদা লাভ করবে।” [সীরাতুন নবি : ১/২২]
.
শাইখ ইবরাহীম আলি’র এ কিতাবটি আজও আরবের মুহাদ্দিসদের নিকট রেফারেন্স-বুক হিসেবে সমাদৃত। কিতাবটি পাঠের মাধ্যমে প্রিয় নবি স.-এর জীবনে ঘটে-যাওয়া ঘটনাগুলোর এক নিখাঁদ চিত্র আমাদের সামনে ফুটে উঠবে, যার মধ্যে থাকবে না কোনও সন্দেহ-সংশয়। রাসূল স.-এর নির্ভুল জীবনী জানার মাধ্যমে তাঁর সঙ্গে আমাদের ভালোবাসা আরও সুদৃঢ় হবে।
.
বই : সীরাতুন নবি (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
লেখক : শাইখ ইবরাহীম আলি (রহিমাহুল্লাহ)
অনুবাদক : শাইখ জিয়াউর রহমান মুন্সীSKU: n/a -
মাক আসলাফ
সালাফের দরবারবিমুখতা
সালাফের দরবারবিমুখতা
আমাদের সত্যনিষ্ঠ মহান মনীষীরা রাজা-বাদশাদের কাছ থেকে সর্বাবস্থায় সর্বোচ্চ দূরত্ব অবলম্বন করতেন। বৈষয়িক জগতের আবিলতা ও অশুচিতায় জড়িয়ে যাওয়ার ভয়ে কীভাবে তারা শাসকগোষ্ঠীর দর্শন, তাদের দরবারে গমনাগমন থেকে নিজে বিরত থাকতেন এবং অন্যদেরকে বিরত থাকতে কড়া তাগিদ দিতেন, কখনো শাসকের সামনে উপস্থিত হয়ে গেলে কীভাবে তাদের অগ্নিঝরা উচ্চকণ্ঠে নিনাদিত হতো সত্যের আপোসহীন দাবি, মজলুমের মোকাদ্দমা, শাসকের বিভিন্ন অন্যায়, অনাচার ও অবিচারের কঠোর প্রতিবাদ—এসব জীবন্ত গল্প ও তাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা-নিংড়ানো মুক্তোসদৃশ উপদেশমালায় সমৃদ্ধ হয়েছে এই গ্রন্থ।
গ্রন্থটি হিজরী তৃতীয় শতাব্দী—মানে, আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর আগে লেখা। অথচ আজও তা কত প্রাসঙ্গিক, পাঠক বইটি হাতে নিলেই তা টের পাবেন!
বরং দরবারময় বর্তমানের চেয়ে কোনো যুগে মনে হয় এটা এত প্রাসঙ্গিক ছিল না। আলেম ও ইসলামপন্থীদের জবুথবু অসহায়ত্ব, প্রশাসনের সঙ্গে দৃষ্টিকটু পর্যায়ে মাখামাখি, ন্যায্য ও অন্যায্য বিভিন্ন অজুহাতে শাসকের দরবারে গমন, তাদের অন্তরঙ্গ সান্নিধ্য ও কৃপাদৃষ্টি লাভের প্রাণান্তকর প্রয়াস—সর্বোপরি গণমানুষের প্রতি শাসকের নির্লজ্জ জুলুমবাজি, মুসলমানদের প্রতি নানাবিধ উৎপীড়ন ও অন্যায় আচরণের সামনেও মুখ বুজে নীরব দর্শক হয়ে থাকার লাঞ্ছনাকর দৃশ্য সর্বত্রই বিরাজমান।
এটা দীন ও উম্মাহর সঙ্গে বিশ্বাসঘাকতা। ঈমান ও বিবেকের সঙ্গে প্রতারণা। মহান সালাফের সালেহীনের প্রতি বে-ওফাদারি। আলেমদের ইতিহাস ও মর্যাদার সঙ্গে নেহায়েত অশিষ্টাচারসুলভ ও বেমানান।
সালাফে সালেহীন কীভাবে শাসকের দরবার থেকে বাঁচার প্রাণপণ চেষ্টা করতেন আর তাদের অনুসারী হওয়ার দাবিদার আমরা আজ কীভাবে শাসকের কৃপাদৃষ্টি লাভের কুপ্রতিযোগিতায় লিপ্ত, সেই ফারাক তুলে ধরা হয়েছে বইটিতে।
লেখক—ইমাম আবু বকর মাররুযি রহ. (মৃত্যু: ২৭৫ হি.)
অনুবাদ, সংযোজন ও সম্পাদনা—শাইখ মীযান হারুন
পৃষ্ঠা সংখ্যা—১১২SKU: n/a
Cart totals
Subtotal | ₹12,325.00 |
---|---|
Shipping |
Shipping to West Bengal. |
Total | ₹13,325.00 |